প্রণয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে। কারও কথায় মর্মাহত হতে হবে। ব্যবসায় শুরু করা যেতে পারে। কর্মে সুনাম ... বিশদ
জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক পূরণ শর্মা বলেন, কোভিড টেস্টের জন্য ট্রু ন্যাট মেশিন আমাদের অন্যতম হাতিয়ার। পাঁচটি মেশিন আসার পর জেলায় প্রতিদিন কমপক্ষে ১২০টি সোয়াব টেস্ট করতে পারব। এরফলে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের উপর চাপ কমবে।
জেলার ফালাকাটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে আগেই করোনা সন্দেহদের সোয়াব টেস্ট চালু হয়েছে। সেখানে ট্রু ন্যাট মেশিন বসেছে। করোনা সন্দেহভাজন জরুরি রোগীর সোয়াবই জেলার ওই হাসপাতালে টেস্ট হচ্ছে। এই হাসপাতালটিতে সোয়াব টেস্ট হলেও মেডিক্যালে উপরেই বেশিরভাগ সোয়াব টেস্টের জন্য জেলার মানুষকে নির্ভর করতে হচ্ছিল।
এতে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে অসম্ভব চাপ তৈরি হচ্ছে। যার জন্য সেখান থেকে জেলার সোয়াব টেস্টের রিপোর্ট আসতে প্রায় এক সপ্তাহ সময় লেগে যাচ্ছে। এককথায় ওই এই চাপ লাঘব করতেই এবার জেলার বাছাই করা কয়েকটি হাসপাতালে ওই ট্রু ন্যাট মেশিন আসছে। আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতাল ও বীরপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতাল সহ কয়েকটি হাসপাতালে ব্যাটারি চালিত এই ট্রু ন্যাট মেশিন এক-দু’দিনের মধ্যে চলে আসবে। স্বভাবতই এ খবরে জেলাজুড়ে খুশির হাওয়া ছড়িয়েছে। গ্রিন জোনে থাকা আলিপুরদুয়ার জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর করোনা যুদ্ধে আরও একধাপ এগিয়ে গেল।
এদিকে টানা দু’সপ্তাহ ধরে চিকিৎসার পর সুস্থ হওয়ায় শনিবার সকালের দিকে আলিপুরদুয়ারের তপসিখাতা প্রি কোভিড হাসপাতাল থেকে এক মহিলা সহ দু’জন বয়স্ক রোগীকে ছেড়ে দেয় স্বাস্থ্য দপ্তর। এরমধ্যে মহিলার বাড়ি কুমারগ্রামে। অন্যজনের বাড়ি আলিপুরদুয়ার-১ ব্লকে।
স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, কুমারগ্রামের ওই মহিলার জ্বর ও সর্দির উপসর্গ ছাড়াও বুকে জল জমেছিল। অন্যদিকে, আলিপুরদুয়ার-১ ব্লকের প্রৌঢ় জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। প্রৌঢ়কে ভেন্টিলেশনেও রাখা হয়েছিল।