ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সূত্র জানিয়েছে, দেশের প্রাচীন সামগ্রী পুনরুদ্ধারের উপর জোর দেওয়া হয়েছে। তবে, আন্তর্জাতিক বিধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই ওই প্রক্রিয়া চলছে। আর এই প্রক্রিয়া নতুন নয়। অতীতেও এই চেষ্টা হয়েছে। অন্যান্য দেশ থেকেও ভারতের শিল্পসামগ্রী ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ব্রিটিশ সংগ্রহশালা থেকে কিছু জিনিস ফেরানোর ব্যাপারে কথা চলছে। এব্যাপারে সরকারি নথিও তৈরি হয়েছে। কিন্তু সেই তালিকায় কোহিনুর নেই বলেই ওই সূত্র মারফত জানানো হয়েছে। আর খবরে যে আধিকারিককে উদ্ধৃত করা হয়েছিল, তিনিও কোহিনুরের উল্লেখ করেননি। গত সপ্তাহে ব্রিটেনের নতুন রাজা তৃতীয় চার্লসের রাজ্যাভিষেকের সময়ও আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছিল ১০৫ ক্যারাটের এই হীরে। যদিও কুইন কনসর্ট ক্যামিলা তাঁর মুকুটে ওই মহার্ঘ রত্ন ব্যবহার করেননি। ব্রিটিশদের লুট করে নিয়ে যাওয়া এই রত্ন নিয়ে কোনও ধরনের বিতর্ক এড়াতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মুঘল বাদশাহদের ওই হীরে পাঞ্জাব কেশরী রঞ্জিত সিংহের হাতে এসেছিল। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি পাঞ্জাব দখলের পর রানি ভিক্টোরিয়াকে কোহিনুর ‘উপহার’ দেন মহারাজা দলীপ সিংহ।