অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
কিন্তু কীভাবে হবে গোটা প্রক্রিয়াটি? এই মুহূর্তে নাসার যান রোভার মঙ্গলের দিকে ছুটে যাচ্ছে। গত জুলাইয়ে উৎক্ষেপণ হওয়ার পর এটি ইতিমধ্যেই অর্ধেকের বেশি পথ পাড়ি দিয়েছে। লালগ্রহে পৌঁছনোর পর ড্রিল ব্যবহার করে তার উপরিভাগ থেকে মাটি ও পাথরের নমুনা সংগ্রহ করবে রোভার। একটি টিউবের মধ্যে সেগুলি জমা হবে। এই প্রক্রিয়ার নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্যাম্পেল ক্যাচিং’। নাসা জানিয়েছে, পারসিভারেন্সের মধ্যে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন স্যাম্পেলিং সিস্টেম রয়েছে। এখনও পর্যন্ত মহাকাশে এই ধরনের যত যন্ত্র পাঠানো হয়েছে, তার মধ্যে এটি সবচেয়ে উন্নতমানের। মঙ্গলের মাটি থেকে নমুনা টিউবে জমা হওয়ার পর তার কিছু অংশ সেখানেই ফেলে দেওয়া হবে। সেগুলি সংগ্রহ করবে ইউরোপীয়ান স্পেস এজেন্সির ‘ফেচ’ রোভার। এই রোভার সেই নমুনাগুলি সংগ্রহ করে নাসার মার্স অ্যাসেন্ট ভেহিকলে তুলে দেবে। সেটি আর্থ রিটার্ন অরবিটারের মাধ্যমে অত্যন্ত সুরক্ষিত ক্যাপসুলে করে নমুনাগুলি পৃথিবীতে নিয়ে আসবে।