কর্মোন্নতি ও কর্মের প্রসার। সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি। শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা। ধনাগম মন্দ নয়। দাম্পত্যে চাপ, ... বিশদ
এক আধিকারিক জানিয়েছেন, গতকাল রাতে বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের নজরে আনা হয়। তাতে দেখা যায়, আদালতের ইমেলের ফুটারের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ছবি ও সরকারি বার্তাও গ্রাহকের কাছে চলে যাচ্ছে। এর সঙ্গে বিচার ব্যবস্থার কোনও সম্পর্ক নেই। তাই এনআইসিকে ওই ছবি সরিয়ে দিয়ে শীর্ষ আদালতের ছবি ব্যবহার করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই মতো সংশ্লিষ্ট সংস্থা ছবি সরিয়ে দেয় বলে খবর।
যদিও গোটা বিষয় নিয়ে তুমুল বিতর্ক দেখা দিয়েছে। আদালতের অনুমতি ছাড়াই কীভাবে এই ছবি ও সরকারি বার্তা ব্যবহার করা হচ্ছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। স্বাধীনতা দিবসের ৭৫ বছর উপলক্ষে কেন্দ্রর তরফে ওই বার্তা প্রচার করা হচ্ছে। আইনজীবীদের একাংশের বক্তব্য, বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। এভাবে সুপ্রিম কোর্টের ইমেলে প্রধানমন্ত্রীর ছবি ও সরকারি বার্তা ব্যবহার করা হলে, অনেকেই বিরূপ ভাবতে পারেন। বিরোধীরাও এই নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনায় সরব হয়েছে।