পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
কর্মশ্রীতে অবশ্য বছরে পরিবার পিছু অন্তত ৫০ দিন কাজ দেওয়ার ঘোষণা রয়েছে। প্রকল্পটির সফল রূপায়ণের জন্য সব দপ্তরকেই এব্যাপারে উদ্যোগী হতে বলা হয়েছে। মনরেগায় নথিভুক্ত কর্মীদের বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দপ্তরগুলিকে। সেচ, পূর্ত, পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন, জলসম্পদ, কৃষি প্রভৃতি দপ্তরের মাধ্যমে অদক্ষ শ্রমিকদের কাজ দেওয়ার সুযোগ বেশি। একইভাবে খাদ্যদপ্তরও তাতে যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সরকারি সূত্রের খবর, গত দু’বছরে রাজ্যের বিভিন্ন দপ্তরের মাধ্যমে ৩৯ কোটি শ্রমদিবস সৃষ্টি করা হয়েছে। তারা খরচ করেছে ৮,২৯৭ কোটি টাকা। মনরেগায় কেন্দ্রীয় বরাদ্দ বন্ধ হওয়ার পর নবান্ন নিজস্ব তহবিল মারফতই বিকল্পভাবে কাজ দিচ্ছে। মনরেগা নিয়ে মোদি সরকার অনড় অবস্থান নেওয়ায় এবারের রাজ্য বাজেটে ‘কর্মশ্রী’ ঘোষণা করা হয়। প্রকল্পটি চালু করার আগাম খবর অবশ্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই জানিয়েছিলেন। মনরেগার ২১ লক্ষ জব কার্ডধারী অদক্ষ শ্রমিককে কর্মশ্রী মারফত বিকল্প কাজ দিতে বাজেটে ৩,৭০০ কোটি টাকা সংস্থানের সুসংবাদ শুনিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।