বিদ্যার্থীরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
সংস্থার সভাপতি ডাঃ পবিত্র গোস্বামী এক বিবৃতিতে একথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, করোনার মতো মারণরোগের চিকিৎসায় রাজ্যের হাসপাতালগুলির সর্বস্তরের স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে এখন দিবারাত্র কাজ করছেন। অথচ কলকাতাসহ বেশ কিছু জায়গায় ভাড়ায় থাকা এই চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মীদের সংক্রমণের গুজব ছড়িয়ে বাড়িওয়ালারা ঘরে ঢুকতে দিতে চাইছেন না। এই অবস্থায় আমাদের সংস্থার বাড়িগুলি ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, যে সব জেলায় সংস্থার নিজস্ব বাড়ি নেই, সেখানে হোমের সদস্যদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে স্বাস্থ্যকর্মীদের থাকার ব্যবস্থা করার আবেদনও জানানো হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে। উল্লেখ্য, এর আগে আইডি হাসপাতালের ১০ জন চিকিৎসককে তাদের বেলেঘাটার অতিথি নিবাসে বিনামূল্যে থাকার অনুমতি দিয়েছে শিলিগুড়ি পুরসভা। এদিকে, সরকারি হাসপাতালগুলিতে করোনা রোগীদের চিকিৎসায় যুক্ত ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং আইসিএমআর-এর নির্দেশিকা মোতাবেক অ্যাপ্রন, এন-৯৫ মাস্কসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম যথেষ্ট পরিমাণে এখনও দেওয়া হয়নি বলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী। রবিবার তিনি এক চিঠিতে জানান, রাজ্যে বিভিন্ন রকমের জীবনদায়ী ওষুধের ভাণ্ডার আর মাত্র ১৫ দিনের মতো আছে। এই অবস্থায় ভিন রাজ্যে অবস্থিত উৎপাদক সংস্থাগুলি থেকে ওষুধ আনার জন্য পরিবহণ ব্যবস্থা করার আর্জিও জানিয়েছেন।