বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
এদিন আলোচনা সভায় বিশিষ্ট অঙ্কোলজিস্ট ডাঃ গৌতম মুখোপাধ্যায়ও বলেন, আইন প্রয়োগের পাশাপাশি গণসচেতনতা খুব বেশি জরুরি। কারণ সচেতনতা থেকেই তামাক বর্জনের পথ সুগম হয়। তামাক সবদিক থেকে বর্জন করতে হবে। তাই আওয়াজ তোলা জরুরি। তিনি শুধু প্রকাশ্যে ধূমপান বা তামাক ব্যবহারের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলার কথাই এদিন বলেননি। সঙ্গে এও বলেছেন, তামাক ব্যবহারে প্রকাশ্য জায়গা এবং ব্যক্তিগত জায়গা বলতে কী বোঝানো হয়েছে, সরকারের তরফে তা নির্দিষ্ট করে বলে দেওয়া হয়নি। কেউ যদি নিজের বাড়িতে বসে ধূমপান করেন, তাহলে তাঁর আশপাশে কেউ বসে থাকলে তাঁরও ক্ষতি হয়। এই বিষয়টিকে সর্বদা মাথায় রাখতে হবে। তিনি একটি পরিসংখ্যান দিয়ে বলেন, বছর পিছু ৮০ হাজার মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছেন। যার মধ্যে বেশিরভাগই মুখ এবং ফুসফুসের ক্যান্সার। পুলিসের উচিত ‘কোটপা’ অনুযায়ী কড়া ব্যবস্থা নেওয়া, এমনই জানিয়েছেন ওই বিশিষ্ট চিকিৎসক। এদিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত বাকি বিশিষ্টজনরাও তামাক ব্যবহারের বিরুদ্ধে নিজেদের বক্তব্য পেশ করেন।