বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
এই মামলার তদন্তে চূড়ান্ত গাফিলতির কারণে তদন্তকারী অফিসার (আইও) সুরত শঙ্কর চট্টোপাধ্যায়ের কাজে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিচারক। অভিযোগ উঠেছিল,ওই তদন্তকারী পুলিস অফিসার আসামির পক্ষ হয়ে কাজ করেছিলেন। এছাড়াও তদন্তে বেশ কিছু অসঙ্গতির কথা উল্লেখ করে বিচারক এই রায়ের কপি কলকাতা পুলিসের যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) প্রবীণ ত্রিপাঠিকে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আদালত সূত্রের খবর, চলতি বছরের ৩ মার্চ ওই কিশোরীর বাবা থানায় অভিযোগ করেন। তার ভিত্তিতে পুলিস ওই কিশোরকে গ্রেপ্তার করে। এই মামলায় কোর্টে সাক্ষ্য দেন মোট ১১জন। এই মামলার রায় দিতে গিয়ে বিচারক মন্তব্য করেন, অভিযোগ গুরুতর হওয়ায় এবং ধৃতের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা দায়ের হওয়ার কারণেই বিচার হয়েছে এই দায়রা কোর্টে। সুপ্রিম কোর্ট ও জুভেনাইল আইনে এই ধরনের বিধানের কথাও উল্লেখ আছে বলে মন্তব্য করে আদালত।