পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
ইডি সূত্রে খবর, দিল্লিতে সাইবার প্রতারণা মামলার তদন্ত নেমে জানা যায়, বিনিয়োগের টোপ, পার্ট টাইম জব ও গেমিং অ্যাপের নাম করে জালিয়াতি হয়েছে। অভিযুক্তরা বিনিয়োগের জন্য টোপ দিত। রাজি হলে সেই ব্যক্তিদের টেলিগ্রাম অ্যাপের গ্রুপে যুক্ত করা হতো। টাকা পাঠানোর জন্য দেওয়া হতো অ্যাকাউন্ট নম্বর। অভিযুক্ত জালিয়াতরা কাগুজে কোম্পানি খুলে বিভিন্ন ব্যাঙ্কে এরকম ৩ হাজার অ্যাকাউন্ট খোলে। এই ধরনের ২০০ সংস্থার খোঁজও মিলেছে। বিভিন্ন ব্যক্তির নথি জোগাড় করে তাঁদের ডামি ডিরেক্টর করা হয় সংস্থাগুলিতে। সেখানেই জমা পড়ত প্রতারণার টাকা। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সেই নথিপত্র বিশ্লেষণ করার সময় বেলঘরিয়া, হাওড়ার সালকিয়ার শ্রীরাম ঢ্যাং রোড ও লিলুয়ার চকপাড়ার তিন ব্যক্তির খোঁজ মেলে। দেখা যায়, তিনজনের নামে খোলা হয়েছে একাধিক কোম্পানি। সেখানে জমা পড়ে জালিয়াতির টাকা। এরপর সেই টাকা পাচার হয়। প্রতারণার টাকা তিন অভিযুক্ত নিজেদের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেন। তারপর কালো টাকা সাদা করে প্রতারক চক্রের মূল পান্ডাদের কাছে পৌঁছে দেন। এর বিনিময়ে মোটা টাকা কমিশন পেয়েছেন তাঁরা। সাইবার প্রতারকদের মাথাদের সঙ্গে তাঁদের যোগের প্রমাণ মিলেছে। তিনজনকে ইডি অফিসে জেরার জন্য ডাকা হয়েছে।