কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এদিন সকাল সকাল তরজার সুর বেঁধে দিয়েছিলেন বিজেপির শ্রীরামপুর আসনের প্রার্থী কবীরশঙ্কর বসু। এদিন উত্তরপাড়ায় তাঁর ঠাসা প্রচার কর্মসূচি ছিল। সেখানেই তিনি বিরোধী প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, তৃণমূলের প্রার্থী দাবি করেছিলেন যে বাউন্ডারির পর ওভার বাউন্ডারি হাঁকাবেন। এখন শুনছি তাঁর দলের লোকেরাই রানআউট করে দেওয়ার ফন্দি এঁটেছে। তাতে তো বাউন্ডারি পরে আগে উইকেট বাঁচানো জরুরি।
যদিও সকাল সকাল ওই কটাক্ষের সরাসরি কোনও জবাব দেননি কল্যাণবাবু। এদিন তিনি জগৎবল্লভপুরে প্রচারে ছিলেন। সেখানে নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে হাইকোর্টের রায় নিয়ে সমালোচনার পাশাপাশি বিজেপিকে বিঁধেছেন কল্যাণ। বিজেপি প্রার্থীর কটাক্ষ প্রসঙ্গে বলেন, বৃক্ষের যাবতীয় পরিচয় তার ফল দেওয়ার ক্ষমতায় লুকিয়ে থাকে। ২০২১ সালে বিধানসভাতেই তো বেচারা খেলতে পারেনি! এদিন জগৎবল্লভপুরেই প্রচারে গিয়েছিলেন সিপিএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধর। সকাল ও বিকেলে পদযাত্রা ও রোড শো’য়ের মাধ্যমে তিনি প্রচার করেন। তিনি বলেন, তৃণমূল ও বিজেপির সেটিং সবাই জানে। ওই দুই দল মিলে ভোটারদের বোকা বানানোর চেষ্টা করছে। মানুষ অনেক সচেতন। আমরাও সচেতনতা গড়ার কাজ করছি প্রতিদিন, ব্যাপক সাড়াও পাচ্ছি।
হুগলির সিপিএম প্রার্থী মনোদীপ ঘোষ এদিন বাঁশবেড়িয়ায় প্রচারে যান। লাল বেলুনে টোটো সাজিয়ে মহল্লায় মহল্লায় ঘুরে প্রচার করেন তিনি। আর বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায় এদিন প্রচার করেন চুঁচুড়ায়।
পাশাপাশি বলাগড়ে তাঁর প্রচার এবং বাঁশবেড়িয়ায় জনসভা ছিল। তৃণমূল বিশেষ খামে করে টাকা বিলি করছে বলে রবিবারই অভিযোগ তোলেন লকেট। এদিন চুঁচুড়ার তৃণমূল বিধায়ক বাজারেঘাটে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের প্রচার-সহ সেই খাম বিলি করেন। বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ করতেই এদিন তৃণমূল ওই বিশেষ প্রচার কর্মসূচি নিয়েছিল।