ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
কলকাতা দিয়েই জাল নোট যাচ্ছে বিভিন্ন রাজ্যে, এই খবর অনেকদিন ধরে পাচ্ছেন এসটিএফের অফিসাররা। নোট পাচারে যুক্তরা মালদহ থেকে বাসে ধর্মতলায় আসছে। এখান থেকেই হচ্ছে হাতবদল। এসটিএফের অফিসারদের কাছে খবর ছিল, কালিয়াচকের বাসিন্দা সেনাউল হক ও আক্রামূল জাল নোট নিয়ে কলকাতায় আসছে। ধর্মতলায় তারা বাস থেকে নামবে। সেইমতো ওই জায়গায় পৌঁছে যান অফিসাররা। শহিদ মিনার এলাকায় আসামাত্রই তাদের চ্যালেঞ্জ করা হয়। তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় এই বিপুল পরিমাণ জাল নোট। সোয়েটারের মধ্যে বিশেষ পকেট তৈরি করে ওই জাল নোটগুলি লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে জাল নোট পাচার ও বেআইনি ব্যবসার অভিযোগ এনে মামলা রুজু করা হয়েছে। বুধবার ধৃতদের ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে বিচারক ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পুলিসি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন।
সবগুলি পাঁচশো টাকার নোট হওয়ায় তদন্ত অন্যদিকে মোড় নেয়। কারণ এতদিন পর্যন্ত অফিসাররা জানতেন, দু’হাজার টাকার নকল নোট নিয়েই আসে জাল নোটের কারবারে জড়িতরা। সম্প্রতি অফিসারদের নজরে এসেছে, দু’হাজারের সঙ্গে পাঁচশো টাকার জাল নোটও ভালো সংখ্যায় ঢুকছে কলকাতায়। যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। ধৃতদের জেরা করে এসটিএফ অফিসাররা জেনেছেন, পাঁচশো টাকার নোটই এখন বেশি ছাপা হচ্ছে বাংলাদেশে।