ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
মঙ্গলবার সকালে বাড়ি থেকে সাইকেল নিয়ে এক পরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাচ্ছিলেন শাসকদলের ওই প্রাক্তন অঞ্চল সভাপতি। পরে কড়িয়া সেতুর কাছ থেকে আসাদুল রহমান শেখের রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। মৃতের পরিবার ও স্থানীয়রাও অভিযোগ তোলেন যে, আসাদুল রহমানকে গুলি করে খুন করা হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ প্রকাশ্যে আনা এবং দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে স্থানীয় বাসিন্দারা প্রায় ৪ ঘন্টা রাস্তা অবারোধ করে বিক্ষোভ দেখায়। পরে পুলিসের পদস্থকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঘটনার বাস্তবতা প্রকাশ্যে আনার নিশ্চয়তা দিলে অবরোধ ওঠে। ঘটনার পরপরই প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানিয়েছিল, মৃতদেহে গুলির আঘাত মেলেনি। তবে মৃতদেহের মাথার পিছন দিকে গভীর ক্ষতচিহ্ন ছিল। এই ঘটনার তদন্তের জন্যেই ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের তলব করা হয়। বুধবার বিশেষজ্ঞদের একটি দল এলাকা ঘুরে ও মৃতদেহ দেখে নানা নমুনা সংগ্রহ করে নিয়ে গিয়েছে। পুলিসের একটি অংশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ও ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পরেই ওই বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে।