উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
ঈদের বাজারে নতুন জামাকাপড়, জুতো, প্রসাধনীর পাশাপাশি আতর বিক্রি এখন তুঙ্গে। যদিও বিক্রেতাদের মতে আগে শুধু ঈদের সময়ে আতর বিক্রি হলেও বর্তমানে উগ্র গন্ধের পরিবর্তে সুগন্ধী আতর বাজারে চলে আসায় সারাবছরই আতর বিক্রি হয়ে থাকে। আতর বিক্রেতাদের মতে আগে তুলোয় ভেজানো আতর কানের লতিতে দেওয়ার প্রচলন থাকলেও, যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তুলোর পরিবর্তে রোলার এবং স্প্রের মাধ্যমে আতরের ব্যবহার বাড়ছে। এখনকার সুগন্ধী আতরকে বেছে নিচ্ছেন প্রবীণ ও নবীন প্রজন্ম। আতরের বিক্রি সর্ম্পকে উলুবেড়িয়ার আতর ব্যবসায়ী আবদুল কাদিম মোল্লা জানান, বাজারে হরেকরকম সুগন্ধী ধাকলেও আতর তার গতানুগতিক জায়গা ধরে রেখেছে। যদিও সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আতরও তার গন্ধ পরিমার্জিত করেছে। গন্ধে হালকা মিষ্টতা আনার পাশাপাশি আতরের শিশিতেও এসেছে পরিবর্তন। শিশির মুখে রোলার লাগানো ছাড়াও স্প্রে আতরের ব্যবহারকে অনেক সহজ করেছে। তিনি জানান, ১০০ মিলি এই সব স্প্রে আতরের দাম ৫০০ টাকা থেকে শুরু। তবে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে এই আতর ৫ হাজার টাকা (৩ মিলি) পর্যন্ত বিক্রি হয়। তার মতে উৎসবের এই দিনটিতে অবশ্য ক্রেতাদের কাছে দামের পরিবর্তে কোয়ালিটি প্রাধান্য পায়। আর যার ফলে ঈদের বাজারে আতরের বিক্রি কয়েক হাজার টাকা ছুঁয়ে যায়।
তবে অধিকাংশ আতর বিক্রেতাদের মতে ঈদ উপলক্ষে বাজারে বিভিন্ন দামের আতর বিক্রি হলেও, গত কয়েক বছরের মত এই বছরেও বাজারে ২০-২৫ টাকা থেকে ৫০-৬০ টাকা (৩ মিলি) দামের রোলার আতরের চাহিদা আছে।