গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
উইনিং স্কোয়াডে বেশ কয়েকটি বদল আনেন লাল-হলুদ কোচ। সিদ্ধান্ত ব্যুমেরাং হতে সময় লাগেনি। শুরুতেই ওমাংয়ের গোলে পিছিয়ে পড়ে ইস্ট বেঙ্গল (০-১)। মাঝমাঠে ব্লকিং নেই। টানা চারটে পাস খেলতেও ব্যর্থ আমনরা। তবে বিরতির ঠিক আগে ম্যাচে ফেরে লাল-হলুদ ব্রিগেড। ইনসাইড ডজে প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডারকে টলিয়ে বাঁ পায়ের গোলার মতো শটে জাল কাঁপান গুইতে (১-১)। এই পর্বে উইং প্লে কাজে লাগিয়ে চাপ তৈরি করে ইস্ট বেঙ্গল। ৫০ মিনিটে মশাল বাহিনীকে লিড এনে দেন জোসেফ জাস্টিন। গুইতের কর্নারে মাথা ছুঁইয়ে দুরন্ত গোল তাঁর (২-১)। তবে ইস্ট বেঙ্গল রক্ষণের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে সমতা ফেরায় পাঞ্জাব। ৫৯ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে দুরন্ত শটে দলকে সমতায় ফেরান ববি (২-২)। অভিজ্ঞ হরমনপ্রীত সিংকে মাঠে নামিয়ে এই সময় মোক্ষম চাল দেন শঙ্কর। এটাই টার্নিং পয়েন্ট। ৭২ মিনিটে আদিল আমনদের ভুলে বল পান সুপার-সাব হরমনপ্রীত। বাঁ পায়ের শটে দলকে এগিয়ে দেন তিনি (৩-২)। বাকি সময়ে হতোদ্যম সায়ন, বিষ্ণুরা প্রত্যাঘাতে ব্যর্থ। মাত্রাতিরিক্ত বল হোল্ড করার প্রবণতা না কাটালে সমস্যা আরও বাড়বে ইস্ট বেঙ্গলের।