মানসিক অস্থিরতার জন্য পঠন-পাঠনে আগ্রহ কমবে। কর্মপ্রার্থীদের যোগাযোগ থেকে উপকৃত হবেন। ব্যবসায় যুক্ত হলে শুভ। ... বিশদ
গণধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তদের এমন ‘শাস্তি’ কতটা যুক্তিযুক্ত, তা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত গোটা দেশ। তবে ওলিম্পিক্সে পদকজয়ী হায়দরাবাদী কন্যা সাইনা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, যা হয়েছে, ঠিকই হয়েছে। হায়দরাবাদ পুলিসের ভূয়সী প্রশংসা করে একটি ওয়েবসাইটে তিনি লেখেন, ‘দারুণ কাজ করেছে হায়দরাবাদ পুলিস। অপরাধকারীদের উচিত শিক্ষা হয়েছে। মানসিক যন্ত্রণা কিছুটা মিটল। পুলিসের তৎপরতার প্রশংসা করতেই হবে। আপনাদের কুর্নিশ জানাই।’ সাইনাকে সমর্থন জানিয়ে পুলিসের পাশে দাঁড়িয়েছেন গৌতম গম্ভীরও। তিনি বলেন ‘অপরাধীরা যদি পালানোর চেষ্টা করে থাকে, তাহলে আমি পুলিসের সঙ্গেই রয়েছি। এমন অপরাধীদের ক্ষমা বা করুণা প্রদর্শন করার কোনও জায়গা নেই।’ গম্ভীর আরও বলেন, ‘বিচার ব্যবস্থার সংশোধন প্রয়োজন। ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টের রায় চূড়ান্ত হিসেবে বিবেচিত হওয়া উচিত এবং মৃত্যুদণ্ডের পরিপ্রেক্ষিতে যেন কোনওরকম আবেদন কিংবা ক্ষমাভিক্ষার সুযোগ না থাকে।’ তবে সাইনা ও গম্ভীরের সঙ্গে একমত হতে পারছেন না দেশের তারকা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় জোয়ালা গুট্টা। হায়দরাবাদ পুলিসের এই এনকাউন্টার কাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। ট্যুইটারে জোয়ালা লিখেছেন, ‘এই ঘটনা কী আদৌ ধর্ষকদের কড়া বার্তা দেবে? নাকি সামাজিক অবস্থান ও প্রতিপত্তি বিচার না করে ভবিষ্যতে সব ধর্ষকের এমন শাস্তি হবে? সমাজের প্রভাবশালী মানুষরা ধর্ষণের মতো অভিযোগ উঠলে তাদের বিরুদ্ধেও এতো কঠোর মনোভাব দেখাতে পারবে তো পুলিস? সময়ই এই সব প্রশ্নের উত্তর দেবে।’