অত্যাধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
পুলিস কমিশনার সুকেশ কুমার জৈন বলেন, অভিযোগ হওয়ার ১০ ঘণ্টার মধ্যে আমরা চুরি যাওয়া ১২ লক্ষ টাকা উদ্ধারের পাশাপাশি তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছি। মূল অভিযুক্তকে জেরা করে আরও কয়েকটি চুরির সামগ্রী পাওয়া গিয়েছে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ২৩ মে রাতে রানিগঞ্জের এনএসবি রোডের উপর থাকা ফার্নিচারের দোকানে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনা ঘটে। ২৫ মে সকালে ব্যবসায়ী প্রশান্ত সারাওগি এনিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিস তদন্তে নেমে জানতে পারে দোকানের এসি লাগানোর জায়গায় প্লাই দিয়ে আড়াল করেছিলেন ব্যবসায়ী। সেই প্লাই ভেঙেই ঢোকে চোরের দল। দোকানের সিসি ক্যামেরার ছবি আবছা হওয়ায় চোরেদের চেনা যায়নি। কিন্তু দোকানের অদূরে থাকা পুলিসের লাগানো ক্যামেরাতেই এক চোরকে সেই এলাকা থেকে বের হতে দেখা যায়। এলাকার কুখ্যাত চোর জুবের খানের খোঁজে তল্লাশি শুরু করে পুলিস। রানিগঞ্জ থানার রোনাই এলাকা থেকে পুলিস তাকে গ্রেপ্তার করে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তারিখ আনসারির বাড়ি থেকে চুরির ১২ লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়। তারিখ আনসারির পাশাপাশি গ্রেপ্তার হয় ছোট্টু শাহকে। পুলিস জানিয়েছে, ঈদের আগেই দুটি কাপড়ের দোকানে চুরি হয়েছিল। সেখানেও জুবের খান যুক্ত ছিল।
মঙ্গলবার রানিগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স এই কাজের জন্য পুলিস অফিসারদের সম্মান জানায়। সংগঠনের সভাপতি সন্দীপ ভালোটিয়া বলেন, পুলিস অত্যন্ত প্রশংসনীয় কাজ করেছে।