প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লোহা ও ... বিশদ
শুক্রবার অবশ্য পূর্ব মেদিনীপুর জেলাজুড়ে বাড়ির বাইরে সেভাবে লোকজনকে দেখা যায়নি। সকালের দিকে অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী কেনার জন্য হাতে গোনা কিছু মানুষ বাড়ির বাইরে বেরিয়েছিলেন। ১১টার আগেই তাঁরা ঘরবন্দি হয়ে যান। পুলিস এদিনও বিভিন্ন জায়গায় লাঠিহাতে টহল দিয়েছে। তবে, কয়েকটি জায়গায় পুলিস মানবিক মুখের পরিচয় দিয়েছে। যেমন, রামনগর-১ব্লকের পদিমা-২গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় সহায় সম্বলহীন কয়েকজনকে চাল, ডাল, আলু ও পেঁয়াজ দিয়েছে দীঘা থানার পুলিস। পাঁশকুড়া থানার পুলিস মেচগ্রাম ওভারব্রিজের নীচে আশ্রয় নেওয়া ভবঘুরেদের মুখে রান্না করা খাবার পরিবেশন করছে। খেজুরি ও ভবানীপুর থানার পুলিসও দুঃস্থদের আলু, পেঁয়াজ, চাল ও ডাল দিচ্ছে।
লকডাউন চলাকালীন যাতে রেশন সামগ্রী নিয়ে কালোবাজারি না হয়, সেজন্য শুক্রবার কোলাঘাট ও পাঁশকুড়ার কয়েকটি জায়গায় অভিযান চালান জেলা পরিষদের খাদ্য ও সরবরাহ স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ সরোজ খান। তিনি মেচেদায় রেশনের কিছু আটা ও চাল বাজেয়াপ্ত করেছেন বলে জানান। একজন কালোবাজারির জন্য গোডাউনে রেশনসামগ্রী মজুত করেছিল। এদিন তমলুক পুরসভার বিভিন্ন জায়গায় ব্লিচিং মেশানো জল স্প্রে করা করা হয়। ধারাবাহিকভাবে কয়েকদিন শহরের বিভিন্ন জায়গায় ওই কর্মসূচি চলবে বলে জানা গিয়েছে। বিভিন্ন ওয়ার্ডে ব্লিচিং সরবরাহ করা হচ্ছে।
মহিষাদল প্রেস কর্নারের পক্ষ থেকে শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ২০হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়া হয় জেলাশাসকের হাতে। কাঁথি চন্দ্রামণি ব্রাহ্ম বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রীতা মাইতি মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ৫০হাজার টাকা দিয়েছেন।