বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এদিন লাভপুর থানার ঠিবা পঞ্চায়েতের বাঘা গ্রামের প্রাক্তন প্রধান রূপা বাগদি ও তাঁর স্বামী সুমন্ত বাগদির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, গত পঞ্চায়েত বোর্ডের সময় প্রধানের স্বামী প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বাড়ি তৈরি করে দেওয়ার জন্য অনেকের কাছ থেকে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা নিয়েছেন। এছাড়াও বেশ কয়েকজন মানুষের বাড়ির জন্য নাম এলেও সেই টাকা আত্মসাৎ করেছেন। সেই সমস্ত টাকা ফেরতের দাবিতে এদিন গ্রামবাসীরা প্রাক্তন প্রধানের স্বামী সুমন্ত বাগদিকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। গ্রামবাসীদের চাপের মুখে পড়ে তিনি সাত দিনের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা জানিয়ে মুচলেকা দেন। তার সঙ্গে আরও লিখে দেন, সময়ের মধ্যে টাকা দিতে না পারলে গ্রামে তাঁর যে জমি রয়েছে, সেই জমিতে চাষ করবে অন্যজন। এই কথা শোনার পর বিক্ষোভ উঠে যায়।
বাঘা গ্রামের বাসিন্দা গোষ্ঠ বাগদি বলেন, প্রায়ই দেড় বছর আগে আমাদের নামে বাড়ি এসেছিল। কিন্তু, সেই টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। আমরা বাড়ি পাইনি। তাই এদিন প্রাক্তন প্রধানের স্বামীকে দিয়ে মুচলেকা লেখানো হয়েছে।
শিবা অঞ্চলের তৃণমূলের যুব সভাপতি শাহিন কাজি বলেন, এলাকায় কোনও দুর্নীতি বরদাস্ত করা হবে না। যদি কেউ বেনিয়ম করে টাকা আত্মসাৎ করে থাকে তাহলে তাকে সেই টাকা ফেরত দিতে হবে। সে দলেরই হোক বা অন্য কেউ হোক।
অভিযুক্ত প্রাক্তন প্রধানের স্বামী সুমন্ত বাগদি বলেন, গ্রামে একই নামের দুই ব্যক্তি থাকায় বাড়ি বণ্টনের সময় অসুবিধা হয়েছিল। পঞ্চায়েতে গিয়ে সেই বিষয়ে অভিযোগ করলে আশা করি সুরাহা হতো। সবাই মিলে আমাকে চাপ দেওয়াই মুচলেকা দিতে বাধ্য হয়েছি।