পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে জমে ধাকা জঞ্জাল কোথায় ফেলা হবে তা নিয়ে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ ব্যাপারে জেলাশাসককে বিষয়টি দেখতে বলা হয়েছে বলে জানান শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেব। এদিনের বৈঠকে দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক প্রীতি গোয়েলও উপস্থিত ছিলেন। সম্প্রতি রাজ্যের স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা কৌস্তভ নায়েক উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে পরিদর্শনে এসেছিলেন। সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, জঞ্জাল জমে থাকা, হাসপাতালের মধ্যে বাজার গজিয়ে ওঠা, সুপার স্পেশালিটি ব্লকের ভবন তৈরি হয়ে পড়ে থাকা সবটাই তাঁর নজরে এসেছে। দ্রুত এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেবেন। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল চত্বরে জঞ্জাল দীর্ঘদিন ধরে জমে নরককুণ্ড হয়ে উঠেছে। হাসপাতালের রোগীদের জন্য খাবার যেখানে রান্না করা হয়, তার চারপাশে চিকিৎসা বর্জ্য জমে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। সেখানে যাওয়া যায় না। সর্বক্ষণ মাছি ভনভন করে। গবাদিপশুর বিচরণে চিকিৎসা বর্জ্যভর্তি প্লাস্টিক ফেটে চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। রান্নাঘরের জানালা বন্ধ করে রান্না করতে হয়। চরম অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রোগীদের খাবার রান্না হয় মেডিক্যালে। যা থেকে যেকোনও দিন বড় অঘটন ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা।
বাজার সরানো প্রসঙ্গে রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান বলেন, প্রথমে নির্দেশ দেওয়া হবে হাসপাতালের মধ্যে খেলা জায়গায় কোথাও আগুন জ্বালিয়ে রান্না করে খাবার বিক্রি করা যাবে না। ধাপে ধাপে এই বাজার সরিয়ে দেওয়া হবে। বিশেষ করে ওয়ার্ডের মধ্যে চলে আসা দোকানপাট কোনওভাবেই রাখা হবে না। এছাড়া প্রতিনিয়ত হাসপাতালে এসি মেশিনের পাইপ, অন্যান্য সরঞ্জাম চুরিরর ঘটনা বন্ধ করতে দ্রুত প্রয়োজনীয় সংখ্যায় সিসি ক্যামেরা বসানো হবে। বারবার চুরি নিয়ে মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন।