সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
ফিরদৌস হাসান, শ্রীনগর: তৃতীয়বার ভোটে জেতার পর কাশ্মীরে প্রথম সফরে এসেই বিধানসভা ভোট ও রাজ্যের মর্যাদা ফিরিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৃহস্পতিবার শ্রীনগরের শের-ই-কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন কমপ্লেক্সে এক অনুষ্ঠানে মোদি বলেন, বিধানসভা ভোটের প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। আর কিছুদিন পরেই আপনারা ভোট দিয়ে সরকার নির্বাচন করবেন। এরপরেই বহু আকাঙ্ক্ষিত রাজ্যের মর্যাদার বিষয়টি তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, সেদিন আর দূরে নেই, যখন রাজ্য হিসেবে জম্মু-কাশ্মীর নিজের ভবিষ্যৎ নিজেই নির্ধারণ করবে। তবে কবে এসব হবে, তা স্পষ্ট করেননি প্রধানমন্ত্রী। তবে মনে করা হচ্ছে বিধানসভা ভোটের পরেই রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পাবে জম্মু-কাশ্মীর।
এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দু’দিনের কাশ্মীর সফর ঘিরে রীতিমতো সাজ সাজ রব ছিল। সফর ঘিরে বহুস্তরীয় নিরাপত্তার মোড়কে ঘিরে ফেলা হয় শ্রীনগর শহরকে। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁর বিমান শ্রীনগরে পৌঁছায়। এরপর সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে তিনি যান বাদামি বাগে ফিফটিন কোরের হেড কোয়ার্টারে। সেখান থেকে রাজভবনে।
শুক্রবারও একাধিক কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। জম্মু-কাশ্মীরের জন্য তিনি ৮৪টি উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন কিংবা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। যার জন্য সম্ভাব্য খরচ পড়বে দেড় হাজার কোটি টাকারও বেশি। এর মধ্যে রয়েছে সড়ক পরিকাঠামো, জল সরবরাহ প্রকল্প এবং উচ্চশিক্ষার জন্য পরিকাঠামো গড়ে তোলা। পাশাপাশি, দশম আন্তর্জাতিক যোগ দিবসেও অংশ দেবেন তিনি। এই বছরের যোগ উদযাপনের থিম হল— নিজের ও সমাজের জন্য যোগব্যায়াম। যার অর্থ— দেশের অগ্রগতি, স্থিতিশীলতা ও অখণ্ডতা রক্ষার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল নাগরিকদের শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকা। জানা গিয়েছে, যোগ দিবসের এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা সাত হাজারেরও বেশি। মোদি এঁদের উদ্দেশ্যে বক্তব্যও রাখবেন।
এবারের কাশ্মীর সফরে প্রধানমন্ত্রী কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যোগ দেবেন না। তিনি যে ভিত্তিপ্রস্তুরগুলি স্থাপন করবেন তার মধ্যে রয়েছে শ্রীনগর-জম্মু জাতীয় সড়কের অন্তর্গত চেনানি-পাটনিটপ-নাশরি অংশের সংস্কার, শিল্পতালুকের উন্নয়ন এবং ছ’টি সরকারি ডিগ্রি কলেজের নির্মাণ। এছাড়া, দু’হাজারও বেশি ব্যক্তির হাতে সরকারি চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেবেন তিনি। মোদির এই সফরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিস প্রশাসনের তরফে শ্রীনগরকে অস্থায়ীভাবে ‘রেড জোন’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। শহরে ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে যান নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও ।
এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দু’দিনের কাশ্মীর সফর ঘিরে রীতিমতো সাজ সাজ রব ছিল। সফর ঘিরে বহুস্তরীয় নিরাপত্তার মোড়কে ঘিরে ফেলা হয় শ্রীনগর শহরকে। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁর বিমান শ্রীনগরে পৌঁছায়। এরপর সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে তিনি যান বাদামি বাগে ফিফটিন কোরের হেড কোয়ার্টারে। সেখান থেকে রাজভবনে।
শুক্রবারও একাধিক কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। জম্মু-কাশ্মীরের জন্য তিনি ৮৪টি উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন কিংবা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। যার জন্য সম্ভাব্য খরচ পড়বে দেড় হাজার কোটি টাকারও বেশি। এর মধ্যে রয়েছে সড়ক পরিকাঠামো, জল সরবরাহ প্রকল্প এবং উচ্চশিক্ষার জন্য পরিকাঠামো গড়ে তোলা। পাশাপাশি, দশম আন্তর্জাতিক যোগ দিবসেও অংশ দেবেন তিনি। এই বছরের যোগ উদযাপনের থিম হল— নিজের ও সমাজের জন্য যোগব্যায়াম। যার অর্থ— দেশের অগ্রগতি, স্থিতিশীলতা ও অখণ্ডতা রক্ষার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল নাগরিকদের শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকা। জানা গিয়েছে, যোগ দিবসের এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা সাত হাজারেরও বেশি। মোদি এঁদের উদ্দেশ্যে বক্তব্যও রাখবেন।
এবারের কাশ্মীর সফরে প্রধানমন্ত্রী কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যোগ দেবেন না। তিনি যে ভিত্তিপ্রস্তুরগুলি স্থাপন করবেন তার মধ্যে রয়েছে শ্রীনগর-জম্মু জাতীয় সড়কের অন্তর্গত চেনানি-পাটনিটপ-নাশরি অংশের সংস্কার, শিল্পতালুকের উন্নয়ন এবং ছ’টি সরকারি ডিগ্রি কলেজের নির্মাণ। এছাড়া, দু’হাজারও বেশি ব্যক্তির হাতে সরকারি চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেবেন তিনি। মোদির এই সফরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিস প্রশাসনের তরফে শ্রীনগরকে অস্থায়ীভাবে ‘রেড জোন’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। শহরে ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে যান নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও ।
