উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
অন্যদিকে, তাঁর বিরোধিতা করেছেন মাত্র ২৮ শতাংশ মানুষ। সমীক্ষায় উঠে এসেছে, এক বছর আগে যেখানে মোদির রেটিং ছিল ৭৫ শতাংশ, সেখানে তা কমে হয়েছে ৬৬ শতাংশ। বৃহস্পতিবারই সমীক্ষার রেটিং আপডেট রয়েছে। গত বছর করোনা মহামারী শুরু হওয়ার পর ২-৩ মে নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর রেটিং ছিল ৮৪ শতাংশ। এমনকী, ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের উপর থেকে সংবিধানের ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার পর মোদির গ্রহণযোগ্যতা সূচক ছুঁয়েছিল ৮২ শতাংশ। তবে, বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্রনেতাদের থেকে গ্রহণযোগ্যতার নিরিখে অনেক এগিয়ে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। আমেরিকা, ব্রিটেন, রাশিয়া, অস্ট্রেলিয়া সহ ১৩ দেশের রাষ্ট্রনেতারা তাঁর থেকে পিছিয়ে রয়েছেন।