বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
মধ্যপ্রদেশ পর্যটন বিভাগ সূত্রে খবর, বর্তমানে ছ’টি টাইগার রিজার্ভ ফরেস্ট এবং দশটি জাতীয় উদ্যান রয়েছে ওই রাজ্যে। রাজ্যের প্রায় ৩৩ শতাংশ জায়গা জুড়ে রয়েছে বনাঞ্চল। শুক্রবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে গিয়ে দেখা গেল, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, নেপাল, হিমাচল প্রদেশ, গোয়া, ছত্তিশগড়, চণ্ডীগড়, কেরল, রাজস্থানের মতো বেশ কিছু রাজ্যের পর্যটনের স্টলগুলিতে থিক থিক করছেন পর্যটনপ্রেমী ও ট্রাভেল এজেন্টরা। তবে গুজরাতের পর্যটন স্টলগুলিতে উৎসাহী মানুষের ভিড় চোখে পড়ার মতো। স্টলে থাকা প্রত্যেকেই জিজ্ঞাসা করছেন, পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু স্ট্যাচু অব ইউনিটি (১৮২ মিটার) ঘুরে দেখতে বা তাতে উঠতে কত খরচ? কতদিনে মিলবে অনুমতি? অনলাইনে আবেদন করতে হয়, নাকি অফলাইনে? কতক্ষণ খোলা থাকে? এই ধরনের নানা প্রশ্নের ঝুলি নিয়ে গুজরাতের পর্যটন স্টলে উপস্থিত হয়েছেন মানুষজন।
নেপালের পর্যটন স্টলগুলিতে মানুষের জিজ্ঞাসা হিমালয় নিয়ে। কীভাবে এভারেস্টের বেসক্যাম্পে অন্তত পৌঁছনো যায়, তা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন করতে দেখা গেল সেদেশের ট্যুরিজম বোর্ডের শীর্ষকর্তা খেম রাজ তিমালসেনাকে। তিনি বললেন, এখনকার নেপাল আগের তুলনায় অনেক বদলে গিয়েছে। ভূমিকম্পের সময় বেশ কিছু মিনার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেগুলি সংস্কারের কাজ প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতিও এখন অনেক স্থিতিশীল। যোগাযোগ ব্যবস্থাও উন্নত হয়েছে। তিনি জানান, গত বছর এদেশ থেকে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার মানুষ নেপালে গিয়েছিলেন। সেই সংখ্যা এবছর আরও বাড়বে বলেই তাঁর আশা।