বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
২০১৭ সালে ১৭ জন বিধায়ক নিয়ে গোয়া বিধানসভায় একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হয়েছিল কংগ্রেস। যদিও গোয়া ফরওয়ার্ড পার্টি ও নির্দলদের সমর্থন নিয়ে তাদের সরকার গড়ার সুযোগ দেয়নি বিজেপি। দু’জন আগেই দলত্যাগ করে বিজেপিতে গিয়েছিলেন। তারপরও সংখ্যার দিক থেকে বিজেপির থেকে এগিয়েই ছিল কংগ্রেস। লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবির পর সেই সংখ্যাও হারিয়ে ফেলেছে রাহুল গান্ধীর দল। এক ঝটকায় মাত্র পাঁচ জনে এসে দাঁড়িয়েছে তারা। গত বুধবার বিরোধী দলনেতা চন্দ্রকান্ত কেবলেকর সহ ১০ জন কংগ্রেস বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তের সঙ্গে গিয়ে নয়াদিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের সঙ্গেও দেখা করেন তাঁরা। তার ২৪ ঘণ্টা গড়াতে না গড়াতেই শোনা যাচ্ছে রাজ্য মন্ত্রিসভায় জায়গা হতে পারে তাঁদের মধ্যে তিন জনের।
এই দলবদলের পর কংগ্রেসের সঙ্গে রয়েছে মাত্র পাঁচ জন বিধায়ক। যার মধ্যে চারজনই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। গোয়ায় যা হচ্ছে তাকে ‘রাজনৈতিক বেশ্যাবৃত্তি’ বলেই দাবি করেছেন কংগ্রেস বিধায়ক অ্যালেক্সিও রেজিনাল্ডো লোরেঙ্কো। এদিন গোয়া ফরওয়ার্ড পার্টির সভাপতি তথা উপমুখ্যমন্ত্রী বিজয় সরদেশাইয়ের সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে একথা জানিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে, এদিন কংগ্রেসত্যাগী বিধায়করা গোয়া ফিরে এলেও আসেননি প্রমোদ সাওয়ান্ত। গোয়ার খনিসমস্যা নিয়ে শুক্রবার বিকেলে অমিত শাহ এবং কেন্দ্রীয় খনিমন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশির সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।