উচ্চশিক্ষায় ফ্লেক্সিবিলিটি বা নমনীয়তার নামে উদ্ভট সব নিয়ম আনছে ইউজিসি। স্নাতকোত্তর শিক্ষার যে গাইডলাইন তারা প্রকাশ করেছে, তা দেখে চোখ কপালে উঠছে শিক্ষক মহলের। আগে বলা হয়েছিল, স্রেফ মেজর বিষয়ে নয়, কোনও শিক্ষার্থী চাইলে মাইনর বিষয়েও স্নাতকোত্তর কোর্স করতে পারবেন।
সোমবার রাঙাপানি ও নিজবাড়ির মাঝে নির্মলজোতে দুর্ঘটনার কবলে পড়া কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের গার্ড ছিলেন আশিস দে। শিলিগুড়ি পুরসভার ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের বলাকা মোড়ের বাসিন্দা তিনি।
করোনার সময় থেকে বাংলায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে অ্যালোপ্যাথি তথা মডার্ন মেডিসিনের বিকল্প—আয়ূষ ব্যবস্থা। আয়ুর্বেদ, হোমিওপ্যাথি, ইউনানি ও যোগ (সিদ্ধা চিকিৎসা এখানে তেমনভাবে চালু নেই)। লক্ষ লক্ষ রোগী ভরসা রাখতে শুরু করেছেন এসব চিকিৎসায়।
ইউপিএ জমানায়, ২০১৩ সালে দেশে চালু হয়েছিল খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্প। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে এই প্রকল্প নিয়ে মোদি সরকার প্রচুর ঢাকঢোল পিটিয়েছে। কিন্তু তাতে কাজের কাজ যে বিশেষ হয়নি, তা এখন কার্যত মেনে নিচ্ছে মোদি সরকারের খাদ্যমন্ত্রক।
ড়গপুর আইআইটির পড়ুয়া ফাইজান আহমেদের মৃত্যুরহস্যে এখনও যবনিকা পড়েনি। সেই জট কাটার আগেই ফের আর এক পড়ুয়ার রহস্যমৃত্যু ঘটল দেশের অন্যতম সেরা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।
সিগন্যালিং ব্যবস্থার ত্রুটি, নাকি অন্য কোনও কারণে দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হল কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে? সোমবার দুর্ঘটনার পর এমনই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মানিকতলা বিধানসভা উপনির্বাচনে আসন সমঝোতা থাকছে বাম-কংগ্রেসের মধ্যে। রাজ্য কমিটির এক সদস্য জানিয়েছেন, ‘আসন সমঝোতা হচ্ছে। এখানে সিপিএম প্রার্থী দেবে। কিছুদিনের মধ্যে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হবে।’ সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, সিপিএমের পক্ষ থেকে উঠে আসছে একটি তরুণ নাম। প্রসঙ্গত তিনি এই কেন্দ্র থেকে আগেও লড়াই করেছিলেন।
কংগ্রেস নেতা ও জোটপন্থী অধীর চৌধুরী হেরে যাওয়ার পর সিপিএম ও কংগ্রেসের জোট সমীকরণ কী একই রকম থাকবে? এ নিয়ে দু’দলের কর্মীরাই এখন দ্বিধাবিভক্ত। এমনকী কংগ্রেস মুখপাত্র সৌম্য আইচ রায় পর্যন্ত বলেছেন, ‘আমি এই মুহূর্তে বলতে পারছি না। আমাদের বৈঠক হোক। তারপর বলা যাবে।’ তবে সিপিএম নেতৃত্ব এ নিয়ে কোনও নেতিবাচক আলোচনায় নারাজ। কংগ্রেসের সঙ্গে আসন সমঝোতা প্রসঙ্গে সিপিএমের পলিটব্যুরো সদস্য রামচন্দ্র ডোম বলেন, ‘আমাদের তো সমঝোতা আছেই। ২০১৬ থেকেই আছে। মাঝে ২০১৯’এ যদিও ভাঙন ধরেছিল।’ তিনি জানান, ১৪ তারিখে নোটিফেকেশন হওয়ার পর প্রার্থীর নাম ঘোষণা হবে।’ প্রসঙ্গত ২০০৬ সালে এই কেন্দ্রে শেষবারের মতো সিপিএমের হয়ে রূপা বাগচী জিতেছিলেন। ২০১১ সাল থেকে একটানা তৃণমূলের হয়ে সাধন পাণ্ডে জিতে এসেছেন।
কংগ্রেস নেতা ও জোটপন্থী অধীর চৌধুরী হেরে যাওয়ার পর সিপিএম ও কংগ্রেসের জোট সমীকরণ কী একই রকম থাকবে? এ নিয়ে দু’দলের কর্মীরাই এখন দ্বিধাবিভক্ত। এমনকী কংগ্রেস মুখপাত্র সৌম্য আইচ রায় পর্যন্ত বলেছেন, ‘আমি এই মুহূর্তে বলতে পারছি না। আমাদের বৈঠক হোক। তারপর বলা যাবে।’ তবে সিপিএম নেতৃত্ব এ নিয়ে কোনও নেতিবাচক আলোচনায় নারাজ। কংগ্রেসের সঙ্গে আসন সমঝোতা প্রসঙ্গে সিপিএমের পলিটব্যুরো সদস্য রামচন্দ্র ডোম বলেন, ‘আমাদের তো সমঝোতা আছেই। ২০১৬ থেকেই আছে। মাঝে ২০১৯’এ যদিও ভাঙন ধরেছিল।’ তিনি জানান, ১৪ তারিখে নোটিফেকেশন হওয়ার পর প্রার্থীর নাম ঘোষণা হবে।’ প্রসঙ্গত ২০০৬ সালে এই কেন্দ্রে শেষবারের মতো সিপিএমের হয়ে রূপা বাগচী জিতেছিলেন। ২০১১ সাল থেকে একটানা তৃণমূলের হয়ে সাধন পাণ্ডে জিতে এসেছেন।
