কর্মোন্নতি ও কর্মের প্রসার। সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি। শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা। ধনাগম মন্দ নয়। দাম্পত্যে চাপ, ... বিশদ
তবে সার্বিকভাবে উত্তর ২৪ পরগনায় শহরাঞ্চল তথা পুরসভাগুলিতে প্রথম ডোজের টিকাকরণ এখনও খুব সন্তোষজনক জায়গায় নেই। বিধাননগর, এনকেডিএ, খড়দহ, পানিহাটি, বারাসত, বারাকপুর, নৈহাটি প্রভৃতি পুরসভায় প্রথম ডোজের টিকাকরণ হয় শেষ, নয়তো ৯০ শতাংশ পার করেছে। আবার উত্তর বারাকপুর, মধ্যমগ্রাম, অশোকনগর, হাবড়া, হালিশহর, কামারহাটি, কাঁচড়াপাড়া, টিটাগড়, দক্ষিণ দমদম প্রভৃতি পুসরভায় প্রথম ডোজের টিকাকরণ মোটেই সন্তোষজনক নয়। তবে রাজ্যের পুরসভাগুলিকে একাধিকবার বিভিন্ন বৈঠকে টিকাকরণে গতি আনতে বলা হয়েছে। তার ফলও মিলছে। ১০০টি পুরসভায় পুজোর আগেই প্রথম ডোজের টিকাকরণ সম্পূর্ণ শেষ হয়ে যাবে বলে রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্তারা দাবি করেছেন। এদিকে পুজোর আগে উত্তর ২৪ পরগনার সব পুরসভায় প্রথম ডোজের টিকাকরণ ১০০ শতাংশ শেষ করার লক্ষ্য নিয়েছি। সোমবার এমনই দাবি করেছেন সেখানকার জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা।
রাজ্য হেলথ ডিরেক্টরেটে টিকাকরণের শীর্ষকর্তা অসীম দাস মালাকার বলেন, উত্তর ২৪ পরগনার কিছু পুরসভা বাদে রাজ্যের ১০০টি পুরসভায় প্রথম ডোজের টিকাকরণ শেষের মুখে। এখন সমস্যা অন্যত্র। রাজ্যে পোলিও টিকাকরণ কর্মসূচি চলছে। এই কর্মীদের নিয়ে কোভিড টিকাকরণও করা হয়। দুটিই গুরুত্বপূর্ণ। দুটিই সমান তালে চালাতে হচ্ছে। এটা একটা চ্যালেঞ্জ। আমরা চালিয়ে যাচ্ছি।
এদিকে রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তর এদিন চার কোটি প্রথম ডোজ টিকাকরণের মাইলস্টোন পার করল। রাজ্যে প্রথম ডোজ পাওয়ার কথা সাত কোটি ২৫ লক্ষ মানুষের। সেদিক থেকে এখনও পর্যন্ত ৫৮ শতাংশ মানুষের প্রথম ডোজ টিকাকরণ শেষ হল।
এদিকে সারা দেশে কোভিড পর্বে গত ১৯১ দিনের মধ্যে সোমবার সবচেয়ে কম ২ লক্ষ ৯৯ হাজার ৬২০ জন সক্রিয় আক্রান্ত ছিলেন। এদিকে সিকিমপ্রেমী পর্যটকদের জন্য এদিন একটি সুখবর এসেছে। সিকিম চেকপোস্ট পার করতে এবার থেকে আরটিপিসিআর এবং কোভিড টিকাকরণ সংক্রান্ত তথ্য পেশ করা আর বাধ্যতামূলক থাকছে না।