কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদন্নোতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
রাজ্য কৃষিদপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, ওই রাজ্যগুলির তুলনায় পশ্চিমবঙ্গ পঙ্গপালের হামলার আশঙ্কার নিরিখে একটু সুবিধাজনক অবস্থায় আছে। সবুজ ফসলে ভরা জমি পঙ্গপালের আক্রমণের লক্ষ্য হয়, কারণ ওটাই তাদের খাদ্য। এই সময়ে রাজ্যের জমিতে ফসলের পরিমাণ খুবই কম। বোরো ও রবি ফসলের বেশিরভাগটাই তুলে নেওয়া হয়েছে। বর্ষা এলে আমন ধানের চাষ শুরু হবে। তাছাড়া উত্তরপ্রদেশ পেরিয়ে পঙ্গপাল এদিকে এলে বিহার, ঝাড়খণ্ড প্রভৃতি টপকে রাজ্যে ঢুকবে। সেদিক দিয়ে প্রথমে রাজ্যের যে জেলাগুলি সামনে পড়বে, সেখানে মাঠে ফসলের পরিমাণ আরও কম। এই পরিস্থিতি দেখে পঙ্গপালের ঝাঁক এদিকে না-এসে অন্য কোনও দিকে চলে যেতে পারে। সাধারণত দীর্ঘ পথে আসার সময় প্রচুর সংখ্যায় পঙ্গপাল মরেও যায়। যদিও রাজ্যকে সতর্ক থাকতে হবে বলে কৃষি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। কারণ যদি পঙ্গপাল চলে আসে, তাহলে যেটুকু ফসল মাঠে আছে তার ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তবে পঙ্গপালকে প্রতিরোধের রাস্তাও আছে। মাঠে থাকা ফসলে বিশেষ রাসায়নিক প্রয়োগ করতে হবে। এই জাতীয় প্রতিরোধ ব্যবস্থা ইতিমধ্যে উত্তর-পশ্চিম ভারতের রাজ্যগুলিতে নেওয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।