উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
মরশুমে শীত চুরি যেতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার জুড়ি নেই। আবহাওয়াবিদরা বলে থাকেন, কাশ্মীর সহ উত্তর ভারত হয়ে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা এগিয়ে যাওয়ার সময় উত্তুরে হাওয়ায় ব্যাঘাত ঘটে এই রাজ্যে। কিন্তু তার পর পরই ফের জাঁকিয়ে আসে ঠান্ডা। গত কয়েকদিন ভালো ঠান্ডার পর ফের সেই ঝঞ্ঝার কবলেই পড়তে চলেছে বাংলার শীত। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর জানিয়ে দিয়েছে, একটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝা রয়েছে কাশ্মীর, উত্তরাখণ্ড এবং হিমাচলের উপর। সেই কারণেই উত্তর এবং উত্তর-পশ্চিমা বায়ু এরাজ্যে ঢুকতে বাধা পাবে। ধীরে ধীরে পুবালি হাওয়া জায়গা দখল করবে। পূর্ব ভারত সংলগ্ন একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হওয়ায়, তা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে জলীয় বাতাস তুলে আনবে। ফলে রাত ও দিনের তাপমাত্রা দুই-ই বাড়বে। তবে তাতে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বলেই জানা গিয়েছে।
মঙ্গলবার থেকেই অবশ্য কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জায়গাতেই দিনের বেলা উত্তুরে হাওয়ার কামড় তেমন অনুভূত হয়নি। সকালের দিকে হাড় কাঁপানো ঠান্ডা অনেকটাই ফিকে হয়ে আসে দুপুরের দিকে। এদিন শহরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবারের তুলনায় তা সামান্য বেড়েছে। এদিকে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা একদিনের তফাতে প্রায় তিন ডিগ্রি বেড়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৫.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, আজ বুধবার থেকে ধীরে ধীরে বাড়বে পারদ। দিন তিনেক এমনই পরিস্থিতি থাকবে।