বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে এলাকার লোকজন মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে দেগঙ্গা থানার পুলিসকে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। মৃতদেহটি একটি জলাশয়ের ধারে পড়েছিল। মাথা জলে ডোবানো ছিল। দেহ ছিল ডাঙায়। মৃতদেহের অদূরে দু’টি বোতল এবং একটি বিড়ির প্যাকেট পড়েছিল। ওই বিড়ির প্যাকেটের গায়ে হাবড়ার একটি ঠিকানা ছিল। তারই সূত্র ধরে পুলিস হাবড়া এলাকায় খোঁজখবর শুরু করে। তারপরই জানা যায়, মোকাদ্দুস মোল্লা নামে এক ব্যবসায়ী বুধবার সকালে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। কিন্তু, রাতে আর বাড়িতে ফেরেননি। তারপরই তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে পুলিসের যোগাযোগ হয়। তাঁর স্ত্রী মৃতদেহটি শনাক্ত করেন।
পুলিস জানিয়েছে, দিন কয়েক ধরে কেউ বা কারা তাঁর স্বামীকে হুমকি দিচ্ছিল বলে স্ত্রী জানিয়েছেন। সেই ওই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। গামছা জাতীয় কিছু দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে তাঁকে খুন করা হয়েছে বলেই অনুমান। মৃত্যু নিশ্চিত করতে মুখ জলে ডুবিয়ে দিয়ে চলে যায় খুনিরা। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের স্ত্রী একটি খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। তার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। সবদিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
অন্যদিকে, এদিনই দেগঙ্গার চক চাঁদপুর এলাকায় এক সদ্যোজাত পুত্রসন্তানের মৃতদেহ উদ্ধার হল। হাড়োয়া-দেগঙ্গা রোডের রাস্তা সাদা কাগজ জড়ানো অবস্থায় কেউ বা কারা ওই শিশুটিকে ফেলে দিয়ে যায়। এদিন সকালে কুকুরে টানাটানি করতে দেখে স্থানীয়দের সন্দেহ হয়। মোড়ক খুলে দেখেন, ভিতরে সদ্যোজাতের দেহ। পুলিস জানিয়েছে, ওই মৃতদেহটিও ময়নাতদন্তের জন্য বারাসত জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।