বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এ বিষয়ে বিজেপির উত্তর শহরতলি জেলার সাধারণ সম্পাদক চণ্ডীচরণ রায় বুধবার বলেন, বিজেপির পক্ষ থেকে রথযাত্রা করার জন্য কর্মীদের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, গতবারের থেকে রথযাত্রার সংখ্যা এবার বাড়াতে হবে। সেই অনুষ্ঠানে ‘বিজেপি কী ও কেন?’ এধরনের বইয়ের প্রচার করতে সাংগঠনিকভাবে দলের তরফে জানানো হয়েছে। তার সঙ্গে দেশাত্মবোধক বইও রাখতে বলা হয়েছে। জানিয়ে দেওয়া হয়েছে রথযাত্রায় অংশগ্রহণ করতে হবে সম্পূর্ণ অরাজনৈতিকভাবেই।
আজ, বৃহস্পতিবার জগন্নাথ, বলরাম- সুভদ্রাকে সঙ্গে নিয়ে রথে চেপে বের হবেন। প্রতি বছরের মতো খ্যাতনামা রথযাত্রা দেখতে বিভিন্ন জায়গায় উপচে পড়বে ভিড়। পাড়ায় পাড়ায় ছোট রথের রশিতে হাত লাগিয়ে শিশু কিশোরদের টান দেওয়ার সেই চেনা ছবি বিকেল জুড়ে দেখা যাবে এদিন। রথ উপলক্ষে সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্কে বড় মেলার পাশাপাশি, বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট রথের মেলা এবারও হবে। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের সঙ্গে রথ উপলক্ষে সেজে উঠছে কলকাতা সংলগ্ন উত্তর শহরতলি এলাকা। ওড়িশার পুরী কিংবা এ রাজ্যের মাহেশ, ইস্কনের বিখ্যাত রথযাত্রার অনুষ্ঠান দেখতে টিভির পর্দাতে চোখ রাখার পাশাপাশি, নিজের এলাকায় রথে অংশ নেবেন বাসিন্দারা।
উত্তর দমদমে অন্যান্যবারের মতো এবারও বড় রথযাত্রা অনুষ্ঠান হবে বণিক মোড় থেকে বিরাটি মোড় পর্যন্ত। এটা মহাজাতিনগরের রথ বলে পরিচিত। এছাড়া সমীরেশ্বর ব্রহ্মচারী মন্দির থেকে একটি ও উত্তর দমদমের ২২ নম্বর ওয়ার্ডে দুর্গানগর সংলগ্ন এলাকা থেকে একটি বড় রথ বের হয়। দক্ষিণ দমদম পুর এলাকায় নাগেরবাজারে বড় রথ বের হয়। ওই রথের টানে বহু মানুষ সেখানে ভিড় জমান। যার জেরে বিকেলে বেশ কিছুক্ষণের জন্য নাগেরবাজার চত্বর কার্যত লোকারণ্য হয়ে যায়। এছাড়া মধুগড়েও একটি বড় রথযাত্রা বের হয়। দমদম পুরসভা এলাকায় গোরাবাজারে ও পুরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডে একটি বড় রথ বের হয়। সল্টলেকে দুটি বড় রথ প্রতিবারই বের হয়। তার মধ্যে একটি রথ বেরবে সেন্ট্রাল পার্ক প্রাঙ্গণ এলাকা থেকে।