পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
ক্রোট কোচের অধীনে স্যাফ কাপ ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ চ্যাম্পিয়ন হলেও বড় সাফল্য দিতে ব্যর্থ তিনি। বিশ্বকাপের বাছাই পর্বেও মুখ পুড়েছে দলের। টেকনিক্যাল কমিটির সামনে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপাতে চাইলেও লাভ হয়নি। বরং কমিটির সদস্যরা প্রচণ্ড বিরক্ত হন। সূত্রের খবর, কোচ বিদায়ের পথ মোটেও সহজ ছিল না। মোটা ক্ষতিপূরণ না পেলে আদালতে যেতে পারতেন স্টিমাচ। তাই পারস্পরিক সমঝোতার তত্ত্ব ধোপে টিকছে না। এই বিষয়ে সভাপতি কল্যাণ চৌবের মন্তব্য, ‘বিশাল অঙ্কের ক্ষতিপূরণের কথা মাথায় রেখে কোচ বদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’