পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
গম্ভীর অবশ্য সশরীরে হাজির হননি কমিটির সামনে। তাঁর মতো জুম কলে ছিলেন কমিটির প্রধান অশোক মালহোত্রাও। কমিটির বাকি দুই সদস্য যতীন পরাঞ্জপে ও সুলক্ষ্মণা নায়ক মুম্বই থেকে যোগ দেন এই কলে। জানা গিয়েছে, কমিটির সামনে ভারতীয় ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে নিজের পরিকল্পনা পেশ করেন গম্ভীর। সাড়ে তিন বছরের জন্য দায়িত্বে আসবেন নতুন কোচ। অর্থাৎ, ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ২০২৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন ফরম্যাটেই টিম ইন্ডিয়ার প্রধান কোচের পদে থাকবেন তিনি। এই সময়ের মধ্যে তিনটি আইসিসি পরিচালিত প্রতিযোগিতা রয়েছে।
এক দশকেরও বেশি সময় ধরে আইসিসি’র আসরে ট্রফি খরা চলছে ভারতের। এবার তা কাটাতে বদ্ধপরিকর বোর্ড। সদ্য আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের মেন্টর হিসেবে ট্রফি জিতেছেন গম্ভীর। তাঁর অভিজ্ঞতা, আগ্রাসী মানসিকতা, রণকৌশল দক্ষতা ও ম্যান ম্যানেজমেন্টে মুগ্ধ ক্রিকেট মহল। স্বয়ং গম্ভীরও জাতীয় দলের কোচ হতে আগ্রহী। তবে কমিটির সামনে তিনি বেশ কিছু দাবিদাওয়াও জানিয়েছেন বলে খবর। তার মধ্যে লাল বল ও সাদা বলের ক্রিকেটের জন্য আলাদা দল বেছে নেওয়া রয়েছে। বিসিসিআই নাকি এতে রাজিও। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বোর্ডের অ্যাপেক্স কাউন্সিলের বৈঠক হওয়ার কথা। সেখানেই সম্ভবত সদস্যদের কোচ নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পর্কে অবহিত করবেন বোর্ড সচিব জয় শাহ।
এই মুহূর্তে গম্ভীর অবশ্য নাইটদের মেন্টর। আইপিএল চলাকালীনই তাঁর সঙ্গে বোর্ড কর্তাদের প্রাথমিক কথাবার্তা হয়। সোমবার তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে দেখা করেন। সূত্রের খবর, গম্ভীরের পাশাপাশি ডব্লু ভি রমনকেও ডাকা হয়েছিল ইন্টারভিউতে।