প্রণয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে। কারও কথায় মর্মাহত হতে হবে। ব্যবসায় শুরু করা যেতে পারে। কর্মে সুনাম ... বিশদ
অ্যাথলিটরা কবে ট্র্যাকে ফিরবেন, তা অবশ্য এখনও জানায়নি কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক। তবে সাই সূত্রের খবর, বেঙ্গালুরু ও পাতিয়ালায় জাতীয় শিবির দ্রুত শুরু করার চেষ্টা চলছে। সাই ক্যাম্পাসে এখনও অনেক অ্যাথলিট আটকে রয়েছেন। ভারতীয় অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, হোস্টেলে যারা রয়েছেন, তাঁরা কেবলমাত্র অনুশীলন করার জন্যই বেরোতে পারবেন। ট্রেনিং শুরুর মাত্র ৫ মিনিট আগে হোস্টেল ছাড়তে হবে তাঁদের। ট্র্যাকে অন্যদের সঙ্গে ঘোরাফেরা চলবে না। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে মাঠ কর্মীদেরও অনুশীলনের জায়গায় ঢুকতে দেওয়া হবে না। সমস্ত ক্রীড়া সরঞ্জাম অ্যাথলিটদের কাছে পৌঁছে দেবেন কোচ। অনুশীলন কেন্দ্রের আশেপাশে থুতু ফেলা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সতীর্থদের সঙ্গে আলিঙ্গন ও করমর্দন করা যাবে না। অনুশীলন থেকে ফিরে অ্যাথলিটদের ভালোভাবে পরিষ্কার হতে হবে। অ্যাথলিটরা ঠিকঠাক এই নিয়ম মানছেন কিনা, তা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করবে ফেডারেশন।