নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
আবার সর্ষের খোল গবাদি পশু গোরু, মোষের খাবার। চাষের কাজে জৈব সারও হিসেবেও খোল ব্যবহার করা হয়। তাই সর্ষে চাষের প্রতি চাষিদের আগ্রহ রয়েছে।
জেলার চাষিরা জানিয়েছেন, এই ফসল ঘরে তোলার জন্য চার মাস সময় লাগে। অক্টোবর মাসের মাঝে মাঠে বীজ ছড়ানো হয়। এখন জেলাজুড়ে ফসল তোলা হচ্ছে। পাঞ্জাব বুলেট বা কেশরি গোল্ড জাতের বীজ ব্যবহার করেছেন চাষিরা। বীজ বোনার পর জমিতে সার, সেচ ও নিড়ানি দিতেও খরচ হয়েছে চাষিদের। সরকারি সহায়তায়ও বহু চাষিরা সর্ষে চাষ করেছেন।
জেলার এক সর্ষে চাষি বলেন, এক বিঘা জমিতে আড়াই থেকে সাড়ে তিন কুইন্টাল সর্ষে উৎপাদন হয়। এবার ভালো শীত থাকায় বহু চাষির উৎপাদন ভালো হয়েছে। অনেকের ফসল উঠে গিয়েছে। এখন ঝাড়াইয়ের কাজ চলছে। অনেকের আবার ফসল ওঠার সময় হয়ে এসেছে। সমস্ত খরচ বাদ দিয়ে বিঘা প্রতি হাজার চারেক টাকা থাকে। জেলার সহ কৃষি অধিকর্তা(প্রযুক্তি) অনীশ দাস বলেন, বিঘা প্রতি চার হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ হয়। গত মরশুমে দু’হাজার ৩৬০টন সর্ষে উৎপাদন হয় জেলায়।
গত মরশুমে ৮০হাজার হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছিল। জেলায় প্রায় এক লক্ষ চাষি সর্ষে চাষের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। লাভজনক হওয়ায় চাষিরা বোরো ধানের চাষ ছেড়ে সর্ষের চাষ করছেন।