কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। হঠাৎ প্রেমে পড়তে পারেন। কর্মে উন্নতির যোগ। মাঝেমধ্যে ... বিশদ
ময়নাগুড়ি সদরের মাঝে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক মোড়। কিন্তু এই ট্রাফিক মোড় এতটাই সংকীর্ণ যে, বড় গাড়ি ঘোরাতে গেলে চালককে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়। ট্রাফিক মোড়ের কয়েক হাত দূরে প্রতিদিন দেখা যায় বেসরকারি বাসের লাইন। যাত্রী তোলার জন্য এখানে রাস্তার একাংশ দখল করে বাসগুলি দাঁড়িয়ে থাকে। যাত্রীরাও বাসের জন্য রাস্তার ফুটপাত দখল করে অপেক্ষা করেন। ব্লক সদরের ধূপগুড়ি স্ট্যান্ড, জলপাইগুড়ি, মালবাজার স্ট্যান্ডেরও একই পরিস্থিতি। ট্রাফিক মোড় থেকে কিছুটা এগিয়ে গেলেই থানা রোড। এখানকার অবস্থা তো এতটাই খারাপ যে, রাস্তা পারাপার করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। এত কিছুর পরেও প্রশাসনের তেমন কোনও হেলদোল নেই বলে অভিযোগ। রাস্তার বিভিন্ন স্থানে নো-এন্ট্রি বোর্ড রাখা সত্ত্বেও সেখানে অবাধে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় টোটো থেকে শুরু করে যাত্রীবাহী গাড়ি। ফুটপাতগুলি এভাবে দখল হয়ে থাকায় লোকজনকে মূল রাস্তা দিয়েই হেঁটে চলতে হয়। তাই যেকোনও সময়ে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। শুধু পুরাতন বাজার এলাকা নয়, নতুন বাজারেরও ঠিক একই অবস্থা। নতুন বাজারে হাসপাতালে যাওয়ার রাস্তার ফুটপাতগুলিরও দখল হয়ে গিয়েছে। এই রাস্তা দিয়ে রামশাই, পানবাড়ি যাওয়া যায়। এই রাস্তার একাংশ জুড়ে প্রায়ই দাঁড়িয়ে থাকে যাত্রীবাহী গাড়ি। ময়নাগুড়ি পুরসভা হলে রাস্তাঘাটেরও উন্নতি হবে। এখন এই আশাতেই বুক বেঁধেছেন ময়নাগুড়িবাসী। ময়নাগুড়ি পঞ্চায়েতের প্রধান সজলকুমার বিশ্বাস বলেন, ময়নাগুড়ির রাস্তা সম্প্রসারণ না হলে ট্রাফিক সমস্যা মিটবে না। রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে চিঠি লিখেছি।