ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
একসময় ৭০ হাজার মানুষের বাস ছিল এই বাখমুতে। ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে এই শহর দখল করতে একাধিক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চালিয়েছে রাশিয়া। দীর্ঘদিনের এই লড়াইয়ে কখনও সেখানে এগিয়েছে রাশিয়া। আবার কখনও পাল্টা আক্রমণের মাধ্যমে জমি পুনরুদ্ধার করেছে ইউক্রেনের সেনা। এরইমধ্যে শনিবার প্রথম বাখমুত দখলের দাবি জানান ওয়াগনারের প্রধান। পরে একটি বিবৃতিতে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, ‘ওয়াগনার অ্যাসল্ট ইউনিট এবং রুশ সেনার সাদার্ন ইউনিটের সাহায্যে বাখমুতকে সম্পূর্ণ স্বাধীন করতে সক্ষম হয়েছি। ’ এদিকে রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেরগেই শোইগু এবং চিফ অব জেনারোল স্টাফ ভালেরি গেরাসিমোভের উপর একরাশ ক্ষোভ উগরে দিলেন ওয়াগনার প্রধান। তাঁর অভিযোগ, যুদ্ধের জন্য তাঁদের পর্যাপ্ত অস্ত্র সরবরাহ করা হয়নি। তিনি আরও দাবি করেন, রুশ সেনার আধিকারিকদের অক্ষমতার জেরেই পূর্ব ইউক্রেনের এই অঞ্চল দখল করতে প্রাণ দিতে হয়েছে বহু সৈনিককে।
এবিষয়ে একটি ভিডিওতে প্রিগোজিন বলেন, ‘বাখমুতে শুধু ওয়াগনার লড়াই করেছে। তবে শুধু ইউক্রেনীয় সেনা নয়। এই যুদ্ধে আমরা রুশ আমলাতন্ত্রের বিরুদ্ধেও লড়াই করেছি।’ বাখমুত নিয়ে আলোচনার মাঝেই রবিবার জাপানোর হিরোশিমায় জি৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলেনস্কি। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই ইউক্রেনকে অত্যাধুনিক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দেওয়ার কথা জানিয়েছে আমেরিকা। শুধু তাই নয়, সেগুলি চালানোরা জন্য ইউক্রেনীয় পাইলটদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথাও জানানো হয়েছে।