কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। হঠাৎ প্রেমে পড়তে পারেন। কর্মে উন্নতির যোগ। মাঝেমধ্যে ... বিশদ
সোমবার হোয়াইট হাউসের তরফে বিবৃতি প্রকাশ করে আমেরিকার রাজধানীতে জরুরি অবস্থা জারির কথা জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জরুরি অবস্থা জারির ফলে সাধারণ মানুষের সমস্যা নিরসনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি (ডিএইচএস) ও ফেডারেল ইমার্জেন্সি ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি (ফেমা)। পাশাপাশি সম্ভাব্য হিংসায় মানুষের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্বও সামলাবে এই দুই সংস্থা। জরুরি অবস্থা চলার মধ্যে সাধারণ মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় রশদ সরবরাহের কাজ চালাবে ফেমা। এজন্য প্রয়োজনীয় খরচ পুরোপুরিভাবে বহন করা হবে কেন্দ্রীয় তহবিল থেকে। পুরো প্রক্রিয়ায় সমন্বয় চালানোর ভার দেওয়া হয়েছে দু’জন অফিসারকে। তাঁদের একজন ডিএইচএসের টমাস জে ফারগন। তাঁর সঙ্গেই সমন্বয়কারী অফিসার হিসেবে কাজ করবেন ফেমার অ্যাডমিনিস্ট্রেটর পেটি জাইনর।
২০ জানুয়ারি বাইডেনের শপথগ্রহণের প্রাক্কালে ফের দাঙ্গা-হাঙ্গামার আশঙ্কায় মার্কিন মুলুকে নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। তারই মধ্যে বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে ইমপিচ করার প্রক্রিয়া সোমবার থেকেই শুরু হয়েছে মার্কিন কংগ্রেসে। নিম্নকক্ষের মাইনরিটি লিডার স্টেনি হোয়ের জানিয়েছেন, হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হবে বুধবার। ঘটনাচক্রে, হাউসে সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকায় এই কক্ষে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব পাশ করাতে সমস্যা হওয়ার কথা নয় ডেমোক্র্যাট শিবিরের। কিন্তু উচ্চকক্ষ সেনেটে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানদের শক্তির বিন্যাস এখন সমান সমান। এই কক্ষে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব পাশ করাতে দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের ভোট প্রয়োজন। এই অবস্থায় সেনেটের মাইনরিটি লিডার মিচ ম্যাককনেল বলেন, ২০ জানুয়ারি শপথগ্রহণের অনুষ্ঠানের আগে সামগ্রিকভাবে মার্কিন কংগ্রেসে ইমপিচমেন্টের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার সম্ভাবনা কম। - ফাইল চিত্র