ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
মহিলার দাবি, ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর ওই বাজারেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। প্রথমে সাধারণ ফ্লু ভেবে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যান। সেখানকার ইঞ্জেকশনে কাজ তো হয়নি, উল্টে দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন। একদিন বাদে উহানের ইলেভেন্থ হাসপাতালে গেলেও জ্বর বা দুর্বলতা কমেনি। ১৬ ডিসেম্বর উহান ইউনিয়ন হাসপাতালে গিয়ে ওয়েই দেখেন সি ফুড মার্কেট থেকে অনেকে এসেছেন। আর তাঁদের প্রত্যেকের শরীরেই তাঁর মতো রোগের লক্ষণ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। ডিসেম্বরের শেষ দিকে তাঁকে কোয়ারেন্টাইন করা হয়। মাসখানেক চিকিত্সার পর এখন তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ। বাড়িতেই রয়েছেন।
যে কোনও নতুন সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে প্রথম রোগীকে চিহ্নিত করা খুবই জরুরি বলে মনে করেন ডাক্তার ও বিজ্ঞানীরা। তাঁকে পর্যবেক্ষণ করেই রোগের উত্স জানা সম্ভব হয়।