কর্মোন্নতি ও কর্মের প্রসার। সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি। শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা। ধনাগম মন্দ নয়। দাম্পত্যে চাপ, ... বিশদ
সোমবার সেই প্রকল্পের সূচনা হল। প্রাথমিকভাবে ইতিমধ্যেই ১ লক্ষ হেলথ কার্ড এবং আইডি চালু হয়েছে। এই ব্যবস্থায় ১৪ ডিজিটের ইউনিক আইডি নম্বরের মাধ্যমে প্রত্যেক নাগরিকের জন্য তৈরি হবে একটি করে হেলথ অ্যাকাউন্ট। এই অ্যাকাউন্টে সংযুক্ত হবে নাগরিকের রোগের বিবরণ, প্রতিটি রোগনির্ণয় পরীক্ষার রিপোর্ট, কেউ হাসপাতালে ভর্তি হলে সেই বিবরণও নথিভুক্ত থাকবে।
এই হেলথ আইডি কীভাবে তৈরি করা হবে? নাগরিকদের আধার নম্বর, মোবাইল নম্বরের মাধ্যমেই তা তৈরি হবে। তবে এখনও পর্যন্ত এই হেলথ আইডি সংক্রান্ত তথ্য স্বেচ্ছায় যদি কেউ তৈরি করতে চায়, তাহলেই প্রদান করা হবে। অর্থাৎ সরকারিভাবে বাধ্য করা হবে না। ডিজিটাল হেলথ মিশন চালু হওয়ার আগেই প্রশ্ন উঠেছিল যে, নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহারের মধ্যে গোপনীয়তা রক্ষার বিষয়টি কীভাবে রক্ষিত হবে? সরকার জানিয়েছে গোটা ব্যবস্থাটি নিরাপদ এবং সরকারি পরিচালনায় থাকবে।