ঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়াই শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
সংসদে পাশ হয়ে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পর এখন আইন হয়ে গেলেও প্রায় প্রতিটি বিরোধী শাসিত রাজ্যই নাগরিকত্ব আইন প্রত্যাহারের পক্ষেই সওয়াল করছে। জারি রেখেছে প্রতিবাদ। অন্যদিকে, মোদি সরকারের মন্ত্রীরা এই আইনের পক্ষে জনমত তৈরিতে জোর দিয়েছেন। আজও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, নাগরিকত্ব আইন কার্যকর করবই। এহেন পরিস্থিতিতে আগামীকাল সুপ্রিম কোর্টে ওই মামলার শুনানি। তাই গোটা দেশ তাকিয়ে আছে কী বলে দেশের শীর্ষ আদালত।
কংগ্রেস এমপি আইনজীবী কপিল সিবাল আজ দলের সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছেন, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন অবৈধ এবং অসাংবিধানিক। ভারতের নাগরিকত্ব পেতে কোনও নির্দিষ্ট ধর্মের মানুষ হওয়ার প্রয়োজন নেই। সংবিধান এবং মূল নাগরিকত্ব আইন মোতাবেক নিয়ম মেনে বিদেশ থেকে আসা যে কেউই ভারতের নাগরিক হওয়ার আবেদন করতে পারেন। তাই যেভাবে সংবিধানকে লঙ্ঘন করে নরেন্দ্র মোদি সরকার ‘নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইন ২০১৯’ এনেছে, তা অবৈধ এবং অসাংবিধানিক। সিবাল বলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠতার জেরে সরকার সংসদে যেকোনও বিলই পাশ করাতে পারে, তবে আশাকরি সুপ্রিম কোর্ট যেভাবে সংবিধানের সঠিক ব্যাখা করে এসেছে, আগামীকালও তাই হবে।