ঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়াই শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
সন্দীপ বিশ্বাস নামে ওই শিক্ষকের আরও দাবি, সম্ভবত বাড়ি থেকে বেরনোর পর কয়েকজন তাঁর পিছু নেয়। চেতনানাশক কোনওকিছু দিয়ে তাঁকে অজ্ঞান করার গাড়িতে তুলে টাকা ও মোবাইল কেড়ে নেওয়া হয়েছে। তারপর রাস্তার ধারে ফেলে দেওয়া হয়েছে। রাতে মেচেদার একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এবং স্থানীয় মানুষজন ওই শিক্ষকের প্রাথমিক চিকিৎসার পর বাড়ির লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। রাত ১০টা নাগাদ ওই শিক্ষকের বাবা এবং স্ত্রী সহ আরও কয়েকজন কোলাঘাট থানায় আসেন। ওই শিক্ষকের কাছে একটি মানিব্যাগ আছে। তারমধ্যে সচিত্র পরিচয়পত্র এবং ১০হাজার টাকা আছে। কিন্তু, পকেটে থাকা চার লক্ষ টাকা নেই। যদিও ওই শিক্ষকের কথায় কিছু অসঙ্গতি আছে বলে পুলিসের দাবি। শরীরে কোথাও কোনও আঘাতের চিহ্ন নেই। আপাতত গোটা বিষয়টি ভাঙড় থানাকে জানিয়েছে কোলাঘাট থানার পুলিস। স্ত্রী এবং বাবার হাতে ওই শিক্ষককে তুলে দেওয়া হয়েছে।