কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদন্নোতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
সরকারের পক্ষ থেকে নির্দেশ আসার পর কিছুটা হলেও নড়েচড়ে বসেছেন চালকরা। তাই বৃহস্পতিবার বিভিন্ন রুটে অটোর সংখ্যা ছিল তুলনামূলক কম। তবে সরকারি নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এদিনও অতিরিক্ত ভাড়ায় চলেছে কিছু অটো। উল্টোডাঙা-বাগুইআটি রুটের কয়েকজন চালকের বক্তব্য, যা ভাড়া তার থেকে ৪-৬ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে। যাত্রীরা আপত্তি করছেন না। আবার উল্টোডাঙা চত্বরেই বেশ কিছু ফ্লাইং অটো দেখা গিয়েছে, যারা দ্বিগুণ ভাড়ায় চলাচল করেছে। ভাড়ার তালিকা নির্ধারিত না-হওয়ায় বৃহস্পতিবার সকালে বারাকপুর-ডানলপ, বারাকপুর-শ্যামনগর রুটে অটো নেমেও দুপুরে বন্ধ হয়ে যায়। কোথাও কোথাও ভাড়া নিয়ে যাত্রীদের সঙ্গে চালকদের বাদানুবাদ ঘটে। দুপুর নাগাদ বাধ্য হয়ে চালকরা অটো বন্ধ করে দেন। তাঁদের কথায়, দু’জন যাত্রী নিয়ে আগের ভাড়ায় অটো চালানো সম্ভব নয়। ইউনিয়নের নেতারা জানান, ভাড়ার একটি তালিকা প্রকাশ করা হবে। দু’দিনের মধ্যে সব রুটেই অটো চলবে।
এদিকে, ভাড়ার ইস্যুতে বেসরকারি বাস নিয়ে অচলাবস্থা কাটেনি। এদিন দু’টি বাস মালিক সংগঠন বৈঠকে বসেছিল নিজেদের মধ্যে। একটি সংগঠন প্রস্তাব দিয়েছে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বাসে ২০ জনের বদলে আরও যাত্রী নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হোক। তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কিছুটা ভাড়া বাড়ানো হোক। অন্য সংগঠনের বক্তব্য, যাত্রীদের উপরে খুব বেশি চাপ না-দিয়েও ভাড়া বাড়ানো যেতে পারে।