সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
কথিত আছে নীলাচলে যাওয়ার পথে চৈতন্য মহাপ্রভু চাকদহের এই মন্দিরের স্থানে পা রেখেছিলেন। অতীতের এখানকার নাম ছিল চাঁদুরে। সেখানে গঙ্গার তীরে একসময় সুখ সাগর থেকে জগন্নাথ, বলরাম, এবং সুভদ্রার মূর্তি ভেসে আসে। তা জল থেকে সংগ্রহ করেন সেখানকার এক ভক্ত আখড়াবুড়ো। তিনি মূর্তি জল থেকে তুলে মন্দির নির্মাণ করে প্রতিষ্ঠা করেন। পাঁচ বৈষ্ণব সেখানে দেবতাদের নিত্যপুজো করতেন। ১৩৪৯ সালে গৌরী দেবী নামে স্থানীয় এক বাসিন্দার হাতে সমর্পণ করেন মন্দির। তারপর ধুমধাম করে স্নানযাত্রা উৎসব শুরু হয়। যা এখনও পালিত হচ্ছে। এই অঞ্চলের মহিলারা উপোস করে স্নানযাত্রায় জগন্নাথ দেবকে স্নান করান। তাঁদের বিশ্বাস, চৈতন্য মহাপ্রভু এই মন্দিরে এখনও আসেন।