একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
এবারে উলুবেড়িয়া লোকসভা আসনে চতুর্মুখী লড়াই। তৃণমূল, বিজেপি, বাম সমর্থিত কংগ্রেস এবং আইএসএফের লড়াইয়ের ময়দানে। এই আসনে তৃণমূল কংগ্রেস সর্বপ্রথম তাদের প্রার্থী ঘোষণা করে। তারপরে বিজেপি, তারও অনেক পরে আইএসএফ এবং সর্বশেষে প্রার্থী ঘোষণা করে কংগ্রেস। ফলে অনেকটা পিছিয়ে থেকে কংগ্রেস প্রার্থী প্রচার শুরু করেন। আর উলুবেড়িয়ার ভোট ময়দানে নামার পরেই আজাহার মল্লিক বুঝতে পারেন, দলীয় অনেক সমস্যাই তাঁকে মোকাবিলা করতে হবে। প্রথম দিকে তাঁর প্রচারে জেলার নেতাদের দেখা যাচ্ছিল না। এমনকী সাংবাদিক সম্মেলনেও প্রার্থীর সঙ্গে তাঁদের দেখা যাচ্ছিল না। আজাহার মল্লিকের সমর্থনে দেওয়াল লিখনের ক্ষেত্রেও অনেকটা পিছিয়ে ছিল কংগ্রেস।
দলেরই একাংশের অভিযোগ, গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণেই এটা হয়েছে। যদিও কংগ্রেসের একটি গোষ্ঠী সূত্রে খবর, আজাহার মল্লিকের সঙ্গে সেভাবে জেলার কংগ্রেস নেতৃত্ব পরিচিত নয়। প্রার্থীও তাদের সেভাবে না ডাকায় এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে, প্রার্থীর সঙ্গে জেলা কংগ্রেস নেতৃত্বের ব্যবধানের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন কংগ্রেস নেতা তাপস কোদালি। তিনি জানান, প্রথম দিকে এই নিয়ে একটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। যদিও এখন সেই সমস্যা মিটেছে। আর এখনও সময় আছে। এখন সকলেই প্রার্থীর হয়ে প্রচারে নেমে পড়েছেন। অপরদিকে জেলা নেতৃত্বের সেভাবে প্রচারে না নামা প্রসঙ্গে আজাহার মল্লিক জানান, জেলা নেতৃত্ব তাদের সময় মতোই প্রচারে নামছে। ভোটের ফলে তার প্রতিফলন হবে।