অত্যাধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
কিন্তু, কেন হঠাৎ ছাড় বন্ধ? দোকানদারদের সংগঠনগুলির যুক্তি, কোনও আইনেই ছাড় দিতে বলা হয়নি। বলা হয়েছে সঠিক মূল্যে ওষুধ বেচতে। কেউ ছাড় দিতেন, কেউ দিতেন না। যদিও আসল রহস্য রয়েছে অন্যত্র। এক, অনলাইনে ওষুধ বিক্রির বহু জায়গা বন্ধ থাকায় বাজারে ছাড় দেওয়ার প্রতিযোগিতা কমে গিয়েছে। আগে কেউ ১০ শতাংশ ছাড় দিলে, পাশের দোকান ১৫ শতাংশ ছাড় দিয়ে গ্রাহক টানার চেষ্টা করত। অনলাইন দোকানগুলির একাংশ আরও বেশি ১৮-২০ শতাংশ ছাড় দিয়ে বাজারে সেই প্রতিযোগিতা আরও বাড়িয়ে দিত। এখন অনলাইন সংস্থাগুলির অনেকেও ছাড়ের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছে। ফলে বাজারে প্রতিযোগিতা কমেছে। আবার শিয়ালদহ, দক্ষিণ কলকাতা, সল্টলেকের বহু দোকানদারের দাবি, ওষুধ বিক্রি কমেছে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ। অথচ দোকান চালু রাখা, মাল আনা, কর্মীদের বেতন, বিদ্যুতের খরচ সবই একই আছে। এই পরিস্থিতিতে ছাড় দেওয়া কঠিন। পাশাপাশি বহু জায়গায় নির্দিষ্ট ওষুধের স্টক কমার পর আসতে কিছুদিন লেগে যাচ্ছে। বিক্রি থমকে থাকছে সেই ক’দিন। এই অবস্থায় ওষুধ এলে আগে বিক্রি, ছাড় পরে— এই মানসিকতা নিতে হচ্ছে।