পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
তুফানগঞ্জ শহরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক নরেশ বসাক বলেন, প্রতি বছর বর্ষার মরশুমে জমা জলে ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়। অতিরিক্ত বৃষ্টি হলেই বাড়িতে জল দাঁড়িয়ে যায়। ঘরের ভিতরে পর্যন্ত জল ঢুকে নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়। সঠিকভাবে নিকাশিনালা সংস্কার ও সাফাই না হওয়াতেই এই ভোগান্তি। বিষয়টি পুরসভাকে জানানো হলেও হেলদোল নেই। ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রতন সাহা রায় বলেন, প্রতি বছর বর্ষায় বাড়িতে জল ঢুকে পড়ে। এতে আমাদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়। দিন কয়েকের বৃষ্টিতে বাড়িতে জল জমে রয়েছে। পোকামাকড় ঘরে ঢুকে পড়ার উপক্রম হয়েছে। আমাদের দাবি পুরসভা সুষ্ঠু নিকাশির ব্যবস্থা করুক। তুফানগঞ্জ পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান তনু সেন বলেন, আমরা পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। নিকাশি নালা পরিষ্কারের কাজ শুরু করা হয়েছে।
এদিকে পশু হাসপাতাল সংলগ্ন তুফানগঞ্জ-১ ব্লক খাদ্যদপ্তরের সামনেও জল জমার ছবি। হাঁটু সমান জলের উপর ভেসে রয়েছে ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জ, থার্মোকল, প্লাস্টিক। আর সেই জল পেরিয়েই দপ্তরে যাচ্ছে সাধারণ মানুষ। খাদ্যদপ্তরের মহকুমা আধিকারিক রূপম মণ্ডল বলেন, টানা বৃষ্টির কারণে জল জমেছে। এব্যাপারে মহকুমা শাসককে জানানো হয়েছে। তিনি পদক্ষেপের আশ্বাস দিয়েছেন।