বিদ্যার্থীরা কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষার ভালো ফল করবে। বিবাহার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের কারও ... বিশদ
গত ১৮ মে চতুর্থ দফার লকডাউন ঘোষণা করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এদিন মধ্যরাতে শেষ হয় তার মেয়াদ। এই সময়ে যত জন মানুষ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তা মোট আক্রান্তের ৪৭.২০ শতাংশ। করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় গত ২৫ মার্চ দেশজুড়ে ২১ দিনের লকডাউন ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তথ্য বলছে, ওই সময় সারাদেশে ১০ হাজার ৮৭৭ জন ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তারপর গত ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু হয় লকডাউনের দ্বিতীয় দফা। ৩ মে পর্যন্ত অর্থাৎ ১৯ দিন ছিল তার মেয়াদ। ওই সময়ে ৩১ হাজার ৯৪ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন। আর ১৭ মে শেষ হয় তৃতীয় দফার লকডাউন। পর দিন সকাল ৮টা পর্যন্ত এই দফায় সংক্রামিত হয়েছেন ৫৩ হাজার ৬৩৬ জন। অথচ লকডাউন ঘোষণা হওয়ার আগে অর্থাৎ ২৪ মার্চ পর্যন্ত দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৫১২ জন।
করোনা মহামারিতে সংক্রমণের নিরিখে সারা বিশ্বে নবম স্থানে রয়েছে ভারত। দেশে প্রথম করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে কেরলে। গত ৩০ জানুয়ারি চীনের উহান ইউনিভার্সিটির এক ডাক্তারি পড়ুয়া কেরলে ফিরলে তাঁর করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে। রবিবার মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে চতুর্থ দফার লকডাউন। তার আগে শনিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ঘোষণা করেছে, আগামী ৮ জুন থেকে আনলক-১ বাস্তবায়িত হবে। শর্তসাপেক্ষে খুলে দেওয়া হবে শপিং মল, রেস্তোরাঁ এবং ধর্মীয় স্থান। তবে দেশের সর্বাধিক সংক্রামিত এলাকাগুলিতে ৩০ জুন পর্যন্ত কড়া বিধিনিষেধ জারি থাকছে।