বিদ্যার্থীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে। অন্যথায় পরীক্ষার ফল ভালো হবে না। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো ... বিশদ
গুয়াহাটির আইএসবিটি মোড় থেকে ৩৭ নম্বর জাতীয় সড়ক পর্যন্ত রাস্তায় আর পাঁচটা সাধারণ দিনে ব্যাপক ট্রাফিক থাকে। এদিন সে সবের ছিটেফোঁটাও ছিল না। বিক্ষোভকারীরা দু’চাকার যানবাহনও আটকে দেওয়ায় পরিস্থিতি আরও ঘোরালো হয়ে ওঠে। যানবাহন না থাকায় বিমানবন্দর এবং বাস টার্মিনাসগুলিতে বহু যাত্রী আটকে পড়েন। গুয়াহাটি বিমানবন্দরে আটকে পড়া এক ক্ষুব্ধ যাত্রীর কথায়, ‘সকাল ১০টায় এই বিমানবন্দরে নেমেছি। গন্তব্য মেঘালয়। কিন্তু, রাস্তায় একটিও যানবাহন না থাকায় বুঝতে পারছি না, কী করব। সামান্য দুধের ব্যবস্থাটুকু না থাকায় আমার ছোট বাচ্চারা খিদের জ্বালায় কাহিল হয়ে পড়েছে। আমার একটাই প্রশ্ন, যদি পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়ে থাকে, তাহলে বিমানগুলিকে কেন এখানে অবতরণ করানো হচ্ছে?’ বিমানবন্দরে অশীতিপর মাকে নিয়ে আটকে পড়া আরও এক যাত্রী বলেন, ‘মাকে নিয়ে উদ্বেগে রয়েছি। ঠাণ্ডা ক্রমশ বাড়ছে। কোনও গাড়িই পাচ্ছি না। কেউই শহরের ভিতরে ঢুকতে রাজি হচ্ছেন না।’ তবে, গাড়ি না চালানোর জন্য চালকরা অবশ্য অন্য যুক্ত দিয়েছেন। এক গাড়িচালক বলেন, ‘যদি শহরে ঢুকি, তাহলে আমার গাড়ি আর আস্ত থাকবে না। ভাঙচুর করে জ্বালিয়ে দেওয়া হবে। আমার সেই ঝুঁকি নেওয়ার মতো সাহস নেই।’