বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
একইসঙ্গে বিজেপি দাবি করেছে, কংগ্রেসের একঝাঁক বিধায়কও কমল নাথের সরকারে মোটেই সুখে নেই। তাঁরা চাইছেন দলত্যাগ করতে। বিজেপির এই দাবি কতটা সত্যি তা নিয়ে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে পাল্টা সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে। মধ্যপ্রদেশে আসন্ন ঝাবুয়া বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। ওই কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক লোকসভায় জয়ী হয়েছেন। ঝাবুয়া কেন্দ্রে কংগ্রেস বরাবরই শক্তিশালী। গত বিধানসভা ভোটে সামান্য ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছে বিজেপি। তাই আসন্ন উপনির্বাচনে এই কেন্দ্র আবার দখলে করতে মরিয়া কংগ্রেস। আর এই কেন্দ্রে জয়ী হলে কংগ্রেস একাই ১১৫ আসন পেয়ে যাবে। মধ্যপ্রদেশের ১৩০ আসনের মধ্যে ১১৪টি এখন কংগ্রেসের দখলে। অন্যদিকে বিজেপি বহুজন সমাজ পার্টি এবং আরও চার নির্দল বিধায়ককে কাছে টানার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। পাশাপাশি কংগ্রেসের গোষ্ঠীকোন্দলের জেরেও কমলনাথের বিরোধী কংগ্রেস বিধায়কদের ক্ষোভ আঁচ করে তাঁদের টার্গেট করেছে বিজেপি। ঠিক একইভাবে শচীন পাইলট বনাম অশোক গেহলট লড়াইয়ের জেরে রাজস্থানে কংগ্রেসের মধ্যে প্রায় স্পষ্ট বিভাজন। সেখানেও বিজেপি চাইছে সুযোগ নিতে।