বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
চলতি বছরে বনমহোৎসবকে বড় করে পালনের উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে দপ্তরের পক্ষ থেকে। এর জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার চালানো ছাড়াও গুচ্ছ এসএমএসের মাধ্যমে রাজ্যবাসীকে বনমহোৎসবের বার্তা পাঠানো হবে। এছাড়া কলকাতা এবং জেলায় মোট ১২৫টি জায়গায় বড় বড় হোর্ডিং লাগিয়ে বৃক্ষ রোপণ তথা বনমহোৎসব পালনের গুরুত্ব মানুষকে বোঝানো হবে। প্রচারের পাশাপাশি প্রশাসনিক পদাধিকারিকদেরও এই কাজে যুক্ত করা হচ্ছে। গত কয়েক বছরের মতো এবছরও রাজ্যের সমস্ত বিধায়কদের এক হাজার করে চারা দেওয়া হবে। তাঁদের নিজ নিজ বিধানসভা এলাকায় এই চারা রোপন করতে বলা হয়েছে। অন্যদিকে, এই বৃক্ষরোপণে বনদপ্তরের সবথেকে শক্তিশালী হাত হচ্ছে ‘যৌথ বন পরিচালন কমিটি’ (জেএফএমসি)। তারা যাতে আরও ভালোভাবে কাজ করে, সেই অনুপ্রেরণার জন্য বৃক্ষরোপণে সেরা জেএফএমসি’কে ‘রূপসী বাংলা’ পুরস্কারও দেওয়া হবে।