বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে দলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু বলেন, ফর্মের চাহিদার সঙ্গে জোগানের ফারাক রয়েছে। তৃণমূল কিংবা অতি উৎসাহীরা বিজেপির ফর্ম ট্যাম্পার করতে পারে, এই আশঙ্কায় আমরা বিশেষ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছি। সেই কারণে বিজেপির ফর্ম চিহ্নিতকরণে একাধিক বিকল্প বৈজ্ঞানিক পন্থা নেওয়া হয়েছে। রাজ্যজুড়ে ব্যাপক চাহিদা থাকায় ছাপাখানার তরফে ফর্মের জোগান দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। তবে সায়ন্তনবাবু আশাবাদী, আগামী দু’-একদিনের মধ্যেই এই সমস্যা কেটে যাবে এবং জেলাগুলিকে পর্যাপ্ত ফর্ম দেওয়া যাবে। জেলা সভাপতিদের কেউ কেউ জানাচ্ছেন, ফর্ম না পাওয়ায় বিকল্প হিসেবে আমরা আগ্রহী ব্যক্তিদের নামের তালিকা তৈরি করে একটি খাতায় তুলে রাখছি। পরবর্তীকালে ফর্ম এলে আনুষ্ঠানিকভাবে তা পূরণ করা হবে। উল্লেখ্য, গত দু’দিন আগে পর্যন্ত কেবলমাত্র ফর্ম পূরণ করে এই রাজ্য থেকে দু’লাখের বেশি মানুষ বিজেপির সদস্য হয়েছেন। কিন্তু অনলাইনে অর্থাৎ মিসড কল কিংবা অন্যান্য উপায়ে কত সদস্য হয়েছে, তা জানা যাচ্ছে না। সূত্রের দাবি, দিল্লি নেতৃত্বের তরফে বিষয়টি বঙ্গ নেতৃত্বকে জানানো হয়নি। কেননা, গোটা বিষয়টি দিল্লির তরফে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গে এক কোটি সদস্য করার লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে। দিলীপ ঘোষেরা তার কতটা কাছে পৌঁছন, তা দেখার লক্ষ্যেই কী এই কৌশল নিয়েছেন অমিত শাহরা, উঠছে প্রশ্ন।